এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা ১৪,০৩,৫৩৫ জন। এই মুহূর্তে করোনা সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৫৩,০২৩ জন। শুক্রবার করোনায় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৬ হাজার ৫৫৭ জন। যা নিঃসন্দেহে ভালো খবর, কারণ আক্রান্তের তুলনায় সুস্থাতার হার অনেকটাই বেড়েছে। হাসপাতাল থেকে রোগীদের ডিসচার্জ রেট ৯৫.১১ শতাংশ। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১৩,৪২,৩৯১ জন।
advertisement
স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী, বৃহস্পতিবারের তুলনায় শুক্রবার প্রায় হাজার খানেক মানুষ কম ধরা পড়েছেন করোনায়। এটা একদিকে আশার আলো রাজ্যে। করোনাবিধি লাগু করার ভালো প্রভাব দেখা যাচ্ছে দৈনিক সংক্রমণের ক্ষেত্রে। আক্রান্তের সংখ্যার নিরিখে বৃহস্পতিবার শীর্ষে ছিল উত্তর ২৪ পরগনা (১,৮৪২)। তার পরেই রয়েছে কলকাতা (৯৭৬), হাওড়া (৬৫৬), দক্ষিণ ২৪ পরগনা (৫৯০), নদিয়া (৫২৬) এবং পূর্ব মেদিনীপুর (৪৩৫)। হুগলিতে বুধবারের তুলনায় দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা সামান্য বাড়লেও অধিকাংশ জেলাতেই তা কমেছিল।
শুক্রবারের চিত্রটা দাঁড়িয়েছে, শীর্ষে সেই উত্তর ২৪ পরগনা। গত একদিনে এই জেলায় করোনা রোগী ধরা পড়েছেন ১,৬৮৬ জন। এর পরেই রয়েছে কলকাতা (৮৯৯), হাওড়া (৬৩২), দক্ষিণ ২৪ পরগনা (৫২৪), জলপাইগুড়ি (৫১০), পূর্ব মেদিনীপুর (৪৫৯), দার্জিলিং (৪৪৪), নদিয়া (৪৪৩)। বীরভূমের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা অনেকটাই কমে এদিন হয়েছে ৬১ জন। চিন্তা বাড়াচ্ছে হাওড়া, জলপাইগুড়ি, দার্জিলিংয়ের মতো জেলাগুলির দৈনিক সংক্রমণ।
