জানা গিয়েছে, রেমডিসিভির ইঞ্জেকশনগুলি কালোবাজারে বিক্রি করে তার জায়গায় করোনা রোগীদের জল ভর্তি ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়েছে। সাদা পোশাকে ওই হাসপাতালে তদন্ত চালানো একদল পুলিশের হাতে ধরা পড়েছে এই চাঞ্চল্যকর ঘটনা। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৬ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ওয়ার্ড বয়দের গ্রেফতার করার সময় হাসপাতালের বাউন্সাররা পুিলশের উপর চড়াও হয় বলে অভিযোগ। সেখানে ব্যাপক হাতাহাতি হয় তাদের মধ্যে।
advertisement
অন্যদিকে, দিল্লিতেও করোনা চিকিৎসায় ব্যবহৃত রেমডিসিভির কালোবাজারির খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। সেখানেও চারটি দলে ভাগ হয়ে বেশি টাকা রোজগারের আশায় রেমডিসিভির বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্তদের কাছ থেকে প্রায় ৮১টি ভায়াল উদ্ধার করেছে পুলিশ।
দিল্লির ক্রাইম বিভাগের ডেপুটি কমিশনার মনিকা ভরদ্বাজ জানিয়েছেন, 'দেশে করোনার বাড়বাড়ন্ত এবং রেমডিসিভিরের ঘাটতির ব্যাপারে জানত ধৃতরা। এই ওষুধ গোপনে লুকিয়ে রেখে অস্বাভাবিক দামে বাজারে বিক্রি করেছে তারা। এটির একটি বড় চক্র চলছে গোটা এলাকায়। একেকটি ইঞ্জেকশন ২৫ থেকে ৪০ হাজারে বিক্রি হয়েছে। তবে মূল অভিযুক্ত এখনও পলাতক।'