Medishield Healthcare–এর চিকিৎসক ফারহাজ হাসানা জানিয়েছেন, ‘আগে স্যানিটাইজার তেমন ব্যবহার হত না। এখন এটি অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের তালিকায় পড়ছে। তাই এটিকে নিয়ে নানারকম গবেষণা চলছে। আমরা বাণিজ্যিকভাবে সেই সমস্ত ভাবনার সেরাটা দিয়ে একটা জিনিস তৈরির চেষ্টা করছি। আমরা এখানে বিভিন্ন ধরনের স্যানিটাইজার রাখছি। পাশাপাশি আমরা তৈরি করেছি এই স্যানিটাইজার পেন। যা পড়ুয়া থেকে অফিস কর্মী, সকলেরই সবসময় কাজে লাগবে। এই কলম দিয়ে লেখাও যাবে আবার স্যানিটাইজও করা যাবে। এছাড়া, আমাদের তৈরি আরও একটি স্যানিটাইজার আছে, যা সহজে নিয়ে যাওয়া যায় এবং তিনঘণ্টা পর্যন্ত কার্যকর থাকে।
advertisement
৫০ মিলিলিটার থেকে ৫ লিটার, বিভিন্ন মাপে এই স্যানিটাইজার রয়েছে তাঁদের কাছে। এমনকী রয়েছে স্যানিটাইজার জেল নামে একটি বিশেষ জিনিস। এমন একটি স্যানিটাইজার রয়েছে, যেটি ব্যবহার করা যাবে টাকার ওপরে। এছাড়া, গাড়ির চাবি বা অন্য কোনও মেশিন স্যানিটাইজ করতেও ব্যবহার করা যাবে স্যানিটাইজার। তারও আলাদা আলাদা প্রকার রয়েছে। এখন সারাদিন চলার পথে, প্রতিনিয়ত হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রয়োজন হয়। করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের এটিই এখন মূল অস্ত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই অনেক সংস্থাই চেষ্টা করছে অতটা অত্যাধুনিক ভাবে মানুষের কাছে এই জিনিসটি পৌঁছে দেওয়া যায়। সেই তালিকাতেই নতুন সংযোজন স্যানিটাইজার পেন।