তাঁর সাথে আছে সিউড়ি বিদ্যাসাগর কলেজের ফাইনাল বর্ষের ছাত্ৰ সৌম্যকান্তি আচার্য। তিনি দিল্লি ক্যাডেট, এন.সি.সি র সাথেও যুক্ত । অক্সিজেন অন হুইলসে প্রথম দিন থেকে যৌথ ও একনিষ্ঠভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তাঁরা। শুধু এই দুই দৃষ্টান্তই নয় অর্ক কর, দেবাশিস মন্ডল সহ আরও অনেক নবীন প্রজন্মরা অক্সিজেন অন হুইলসের সঙ্গে যুক্ত হয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে কোভিড আক্রান্তদের। এই আগামী ভবিষ্যতরা কোনও রকম প্রচার ছাড়া যেভাবে ঝাঁপিয়ে পড়েছে তাতে প্রশংসার সব ভাষায় কম পরে । এরা প্রচুর করোনা আক্রান্ত মানুষকে দিনরাত এক করে সাহায্য করে চলেছেন। কারও যখন অক্সিজেন লেভেল কমেছে, ফোন আসা মাত্রই অক্সিজেন কন্সেন্ট্রেশন নিয়ে রওনা দিয়েছেন তার কাছে৷ রাত জেগে অক্সিজেন দিয়ে লেভেল ঠিক না হওয়া পর্যন্ত দু’চোখের পাতা এক করেনি এরা। সত্যিই এদের কুর্ণিশ জানাতে হয়৷
advertisement
