শক্তিকান্ত দাস আজ সাংবাদিক বৈঠকে মনে করিয়ে দেন, আমরা এখন এক ভয়ানক পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। আর সেখানে আমাদের লড়াই করতেই হবে। যেভাবে অর্থমন্ত্রক ও কেন্দ্রীয় সরকার লড়াই করছে, সেই লড়াইয়ের পাশে থেকেই রিজার্ভ ব্যাঙ্ক চেষ্টা করছে লড়াই করার। তবে মনে রাখতে হবে খাবাপ সময় বেশিদিন টেকে না, শক্তিশালী সংস্থাগুলি থেকে যায়। তাই খুব দ্রুত এই পরিস্থিতি কেটে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। এদিন তিনি মনে করিয়ে দেন, স্বাস্থ্য সচেতনতার নজির রেখেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্কও। সংস্থা চেষ্টা করে নিজের ৫০ শতাংশ কর্মীরে এই মারণ ভাইরাসের থেকে বাঁচতে বাড়ি পাঠিয়েছে। এইকদিন যথেষ্ট কম কর্মচারীতেই কাজ সারছেন তাঁরা।
advertisement
তবে এই রোগের পরে বাজারে স্থায়ীত্ব যাতে বজায় থাকে, তা খেয়াল রাখার কথা এদিন মনে করিয়ে দিয়েছেন শক্তিকান্ত দাস। তিনি বলেছেন, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের লক্ষ্য ভারতের অর্থনীতিকে শক্তিশালী ভিতের পর দাঁড় করানো। আর সেই স্থায়ীত্ব বজায় রাখতে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক যেমন আগেও কাজ করেছে, এখনও তেমন করবে। বাজারের শক্তি বৃদ্ধিতে যতটা করা সম্ভব করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।