ধারাবাহিক ভাবে দেশের আর্থিক পরিস্থিতি নিয়ে বিশিষ্টজনজের সঙ্গে কথা বলার পরিকল্পনা করেছন রাহুল গান্ধি। সেই তালিকায় প্রথম নামই ছিল রঘুরাম রাজনের। গোটা সোশ্যাল মিডিয়ারও চোখ ছিল রাহুল-রাজন কথপোকথনে। এই সাক্ষাৎকার সব ধরনের সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ট্রিমও করা হয়।
রঘুরাম রাজন এদিন স্পষ্ট বার্তা দেন লকডাউন সম্পর্কে। তিনি বলেন, ভারতের মতো দেশে অনন্তকাল লকডাউন চালিয়ে নিয়ে যাওয়া যায় না। সরকারকে সংক্রমণ আটকানোর সঠিক পরিকল্পনা ভাবতে হবে।়
advertisement
করোনা রুখতে একযোগে কাজ করাই উপায়, মনে করেন রাজন। রাহুল অবশ্য কিছুটা অনুযোগের সুরেই বলেন, ভারতে অসাম্যটাই বড় হয়ে দাঁড়াচ্ছে। ঘৃণার বেসাতি তৈরি হচ্ছে। আমাদের সমাজটাই অন্য রকম। এখানে এখনও বর্ণভেদের ভূমিকা রয়েছে।
এই কথাবার্তা চলাকালীনই রঘুরাম রাজন বলেন, "গরীবের হাতে ৬৫ হাজার কোটি টাকা দেওয়ার বন্দোবস্ত করতে হবে। তাহলে ভারতের অ্রর্থনীতি ফের মূল স্রোতে ফিরবে।"
রাহুলের শেষ প্রশ্ন ছিল, স্বৈরাচার বিষয়ে আপনার কী মত। রঘুরাম রাজনের সপাট জবাব, নিঃসহায় মানুষরা অনেক সময়ে আশ্বস্ত বোধ করেন স্বৈরাচারীকে দেখে। তাঁরা ভাবেন সেই নেতাই বুক চিতিয়ে বিপদের সঙ্গে লড়বে।