প্রধানমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত সমস্ত রাজ্যই তার ভূমিকা ভালভাবে পালন করেছে। কিন্তু এখনই স্বাস্থ্যবিধির কড়াকড়ি বা সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিংয়ের নিয়মে ছাড় দেওয়া যাবে না, তাহলে পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে। এছাড়া, কীভাবে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সামলে ওঠা যায়, সেই নিয়েও রাজ্যগুলির চিন্তাভাবনা করা দরকার। আর সেই সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের সঙ্গে ভাগ করে নিতে বলেছেন তিনি। তবে মনে করা হচ্ছে, একবারে লকডাউন তুলবে না সরকার। আলোচনা করে ধীরে ধীরে লকডাউন তোলার দিকেই হাটতে পারে কেন্দ্র। কিন্তু এবারের লকডাউনের পর যে সরকার ছাড় দিতে বেশি আগ্রহী, সেটা তাঁর ভাবভঙ্গিতে মোটামুটি স্পষ্ট হয়েছে।
advertisement
আগের ভিডিও কনফারেন্সগুলির থেকে এবারে মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভিডিও আয়োজিত ভিডিও কনফারেন্সের চালচলন কিছুটা আলাদা ছিল। অনেক মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, আগেরবারের সভায় তাঁরা তেমন করে কথা বলতে পারেননি। তাই এবারে দেশের সমস্ত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাই প্রধানমন্ত্রীকে নিজের মতামত জানিয়েছেন।
কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, এই পরিস্থিতিতে লকডাউন উঠলে সংক্রমণ আরও বাড়বে না তো। গোষ্ঠী সংক্রমণ না হলেও, এতদিন লকডাউনের পরেও দেশে করোনা সংক্রমণের মাত্রা কমেনি। হঠাৎ মানুষ বাইরে বেরোতে শুরু করলে সংক্রমণ বাড়তে কতক্ষণ? সেটাও চিন্তা বাড়াচ্ছে প্রশাসনের।