ট্রাম্প বলেছিলেন যে, চিন থেকে করোনা অতিমারী পুরো বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে৷ তাই চিনকে এর মূল্য দিতে হবে বলে হুশিয়ারি ট্রাম্পের। ট্রাম্প নিজেও করোনা সংক্রমণের শিকার৷ সোমবার তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছাড় দেওয়া হয়েছে৷ তবে তিনি আশাবাদী যে, খুব শীঘ্রই করোনা লড়াইয়ে তিনি জিতবেন। সোমবার সন্ধ্যায় ওয়াল্টার রিড হাসপাতাল থেকে ফেরার পর ট্রাম্প প্রথমবারের মতো একটি ভিডিও বার্তা প্রকাশ করেছেন। হাসপাতালের চিকিৎসার প্রশংসা করেন এবং প্রতিশ্রুতি দেন যে, আমেরিকার নাগরিকদের জন্য করোনার ওষুধ বিনামূল্যে দেওয়া হবে।
advertisement
তবে কারোনা আক্রান্ত মার্কিন প্রেসিডেন্টকে নিয়ে বিশেষজ্ঞদের উদ্বেগ রয়েছে৷ জানা গিয়েছে যে, প্রথমে ট্রাম্পকে অক্সিজেন দেওয়া হয়েছিল কিন্তু পরে দেখা গিয়েছে যে তাঁর অবস্থা এতটা খারাপ নয়৷ রবিবার জানানো হয় যে, ট্রাম্পকে ডেক্সামেথেসোন দেওয়া হয়েছে।
এটি সাধারণত এমন রোগীদের দেওয়া হয় যাদের শ্বাস নিতে সমস্যা রয়েছে। বেশ কয়েকটি গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে যে সংক্রমণের দ্বিতীয় সপ্তাহে এই রোগটি দ্রুত বৃদ্ধি পায়। সান ফ্রান্সিসকো ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন বিভাগের প্রধান রবার্ট ওয়াকার বলেছেন, প্রেসিডেন্ট যে পর্যায়ে রয়েছেন, তাতে আশঙ্কা কমছে না। তিনি আরও বলেন যে, এই সময় ট্রাম্পের আইসিইউ থেকে ৫০ ফুট দূরে থাকা উচিত, হেলিকপ্টারেও চড়া উচিৎ নয়৷