TRENDING:

সংক্রমণ ঠেকাতে আসানসোলে বাজার খুলছে একবেলা, নজরদারি চালাচ্ছেন সিভিক ভলান্টিয়াররা

Last Updated:

বাজারে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়কেই মাস্ক বা ফেস কভারে মুখ ঢাকতে হবে। নচেৎ বাজারে ঢোকা যাবে না। সেইসঙ্গে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে বেচাকেনা করতে হবে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
Saradindu Ghosh
advertisement

#আসানসোল: করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আনতে আসানসোলে বাজার খোলা রাখার সময়সীমা অনেকটাই কমালো প্রশাসন। সেইসঙ্গে বাসিন্দাদের রাস্তায় মাস্কে মুখ ঢাকা নিশ্চিত করতে জোরদার অভিযান শুরু হয়েছে। আসানসোল মহকুমা জুড়ে ব্যাপক ধড়পাকড় শুরু করেছে পুলিশ। প্রশাসন জানিয়েছে, আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। দুশোরও বেশি আক্রান্ত বাসিন্দা এখন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাই এই মুহূর্তে বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া বাসিন্দাদের ঘরে বাইরে পা রাখতে নিষেধ করা হচ্ছে। জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বেরোলেও মুখে মাস্ক বাঁধা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। মাস্ক না বাঁধার অভিযোগে গত কয়েক দিনে অন্তত ছ’শো জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মাস্কে মুখ ঢাকা নিশ্চিত করতেই এই পদক্ষেপ বলে পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

advertisement

করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আনতে ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে আসানসোল বাজার এলাকায় সকাল আটটা থেকে একটা পর্যন্ত খোলা রাখার নির্দেশ জারি হয়েছে । ঌ জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক জানান, এক বেলা বাজার খোলা থাকবে। তারপরে আর বিকালে বা সন্ধ্যায় নতুন করে বাজার খোলা যাবে না। বাজারে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়কেই মাস্ক বা ফেস কভারে মুখ ঢাকতে হবে। নচেৎ বাজারে ঢোকা যাবে না। সেইসঙ্গে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে বেচাকেনা করতে হবে। তা নিশ্চিত করতে বাজারে সিভিক ভলান্টিয়ার মোতায়েন করা হয়েছে।

advertisement

পরিবহণ দফতরের এক আধিকারিকের করোনার সংক্রমণ ধরা পড়ায় আসানসোল মহকুমা অফিস ও আঞ্চলিক পরিবহণ দফতর বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেইসঙ্গে প্রশাসনিক অফিসগুলোতে সাধারণ মানুষের যাতায়াত নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। পশ্চিম বর্ধমান জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা সাড়ে তিনশো ছাড়িয়ে গিয়েছে। এরপরও বাসিন্দাদের একাংশের হুঁশ না ফেরায় পথে নেমেছেন পুলিশ-প্রশাসন। আসানসোল, রানীগঞ্জ, দুর্গাপুর, বার্নপুর, কুলটি,হীরাপুর, লাউদোহা সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে পুলিশি টহল চলছে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

করোনার সংক্রমণ ব্যাপকভাবে বেড়ে চলেছে দুর্গাপুর মহাকুমা এলাকাতেও। দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালের কয়েকজন ডাক্তার করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। বেনাচিতি, সিটি সেন্টার, স্টেশন এলাকায় বেশ কয়েকজন আক্রান্ত হয়েছেন। রানীগঞ্জ গ্রামীণ এলাকাতেও ব্যাপকভাবে করোনার সংক্রমণ ছড়িয়েছে। আক্রান্ত হয়েছেন জেলায় বেশ কয়েকজন পুলিশকর্মী অফিসারও। বর্ধমানের মত আসানসোল দুর্গাপুর রানীগঞ্জ শহরেও একটানা লকডাউন জরুরি বলে মনে করছেন সচেতন বাসিন্দাদের অনেকেই।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/করোনা ভাইরাস/
সংক্রমণ ঠেকাতে আসানসোলে বাজার খুলছে একবেলা, নজরদারি চালাচ্ছেন সিভিক ভলান্টিয়াররা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল