পাকিস্তানেও চলছে লকডাউন৷ তবে বেশি কিছু ক্ষেত্রে অনেকখানি ছাড় দিয়ে৷ ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে প্রায় সমস্ত জায়গায়৷ বিশ্বের কাছে আর্থিক সাহায্যও চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান৷ বিলাল গুঞ্জ এলাকার বাসিন্দা আওয়াসি আলির কথায়, 'কেন ভয় পাবো? আমি মনে করি জীবন ও মৃত্যু আল্লাহর হাতে৷ আমি মসজিদে নমাজ পড়তে এসেছি, তার কারণ আল্লহর কাছে ক্ষমা চাইতে ও তাঁর আশীর্বাদ নিতে৷গোটা বিশ্ব যদি আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে, তা হলেই এই অতিমারী থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে৷'
advertisement
করাচিতে গত সপ্তাহে দু বার পুলিশের উপর হামলা চালানো হয়েছে৷ কারণ, করোনা সংক্রমণ রুখতে ও লকডাউন নিয়ম কার্যকর করতে ভিড় করে নমাজ পড়ায় বাধা দিয়েছিল পুলিশ৷
ইতিমধ্যেই দল বেঁধে নমাজ পড়ায় পাক সরকারের নিষেধাজ্ঞা মানতে চাইছেন না দেশের একাধিক ধর্মীয় নেতা৷ প্রায় ৬০ জন ধর্মী. নেতা একযোগে প্রতিহাদ জানিয়ে বলেছেন, এই কঠিমন আল্লাহর দয়া পাওয়ার জন্য সকলের নমাজ পড়া উচিত৷
ফলে ধর্মীয় নেতাদের সম্মীলিত প্রতিবাদে চাপে পাক সরকার৷ শত চেষ্টা করে মসজিদগুলিতে দল বেঁধে নমাজ পড়া আটকাতে পারছে না পুলিশ৷ যার ফলে, বিরাট সংক্রমণের প্রমাদ গুনছে পাকিস্তান৷
