অনুষ্ঠান বাড়ির কায়দায় রীতিমতো চেয়ার টেবিল পেতে পরম আতিথেয়তায় প্রতিদিন চলছে খাবারের জোগান। এরজন্য নির্দিষ্ট মেনু চার্টও তৈরী করা হয়েছে। যাতে নিয়ম করে থাকছে রকমারী নিরামিষ ও আমিষ পদ। সপ্তাহের চারদিন ভাত,ডাল,কখনও আলু ও সোয়াবিনের তরকারি, কখনও পাঁচ মেশালী সবজি দেওয়া হচ্ছে। আবার সপ্তাহের দুইদিন থাকছে ডিম ভাতের ব্যবস্থা। প্রতি সপ্তাহে একদিন করে মাছ বা মাংসের ব্যবস্থাও থাকছে।
advertisement
প্রতিদিন কয়েক শো মানুষ। বামনগোলা থানায় পাত পেড়ে খাচ্ছেন। আর পরিবেশনের দায়িত্বে থাকছেন খাকি উর্দিধারিরা। সারা বছর চোর, ডাকাত ধরা নানা রকম অপরাধের তদন্তের কাজে ব্যস্ত থাকা পুলিশের ভূমিকা লকডাউন পর্ব থেকেই অনেকটা বদলে গিয়েছে। অপরাধ দমনের পাশাপাশি যখন থানায় যে পুলিশ কর্মী বা অফিসারেরা থাকছেন তাঁরাই খাবারের ব্যবস্থা দেখভাল করছেন। পুলিশের এমন ভূমিকায় খুশী গরীব মানুষজন। সকলেই এমন উদ্যোগের তারিফ করছেন।
Sebak Deb Sharma