সূত্রের খবর, এখনই কলকাতা পুরসভা কনটেইনমেন্ট জোন করতে চাইছে না। বরং ছোট ছোট কনটেইনমেন্ট পকেট বা মাইক্রো কনটেইনমেন্ট জোন(Kolkata Micro Containment Zone) করে লড়াইয়ের কথা ভাবছে কলকাতা পুরসভা।
সোমবার বৈঠকে বসেন পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের কর্তারা। ঠিক হয়, বিশেষ ভাবে নজর দারি চালানো হবে পাঁচটি বরোতে। ফিরহাদ হাকিম বলেন, "করোনা হচ্ছে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে হয়তো কোনও একটি আবাসনে একজনই করোনা রোগী রয়েছে। সে ক্ষেত্রে গোটা এলাকাটা কনটেইনমেন্ট জোন হিসেবে চিহ্নিত করা অসুবিধা। সে ক্ষেত্রে মাইক্রোকন্টেইনমেন্ট জোন করা যেতে পারে।"
advertisement
আরও পড়ুন-টোটো না বিলাসবহুল গাড়ি! বাহন নিয়ে প্রশ্নে সপাট উত্তর মনোরঞ্জনের
কলকাতা-সংলগ্ন বিধাননগরেও বাড়ছে সংক্রমণ। এখানে ১৪টি মাইক্রোকন্টেইনমেন্ট জোন ঘোষনা করার কথা ভাবছে প্রশাসন। দক্ষিণ ২৪ পরগণা, দক্ষিণ দমদম পুরসভার ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের চিন্তা বাড়াচ্ছে করোনা। চিন্তা রয়েছে লেকটাউন বাঙ্গুরের মতো এলাকাগুলির জন্য। এই এলাকায় ব্যারিকেড দিয়ে ঘিরেছে প্রশাসন। উত্তর ২৪ পরগনায় মাইক্রো কন্ট্রোল করতে হয়েছে ৫৬টি জায়গায়। এরমধ্যে পুরসভা এলাকায় ৪১ টি, পঞ্চায়েত এলাকা ১৫টি।
জেলাগুলির মধ্যে চিন্তায় ফেলেছে মুর্শিদাবাদ। ৩০টি কনটেইনমেন্ট জোন করতে হচ্ছে এই জেলায়। মাস্ক না পড়ার অভিযোগে কড়া ব্যবস্থা নিতে চাইছে প্রশাসন। জোরদার করা হচ্ছে নাইট কারফিউ ব্যবস্থাও। কলকাতা পুলিশ ফের জোর দিচ্ছে নাকা চেকিংয়ে।