মুখ্যমন্ত্রীর সরকারি টুইটার হ্যান্ডলে জানানো হয়েছে, এ বার থেকে ব্যবসায়ীরা ২৭৩ টাকায় পিপিই, ২২ টাকায় এন-৯৫ মাস্ক, ৩ টাকা ৯০ পয়সায় ট্রিপল লেয়ার মাস্ক, ২১ টাকায় ফেস শিল্ড, ১২ টাকায় একবার ব্যবহারযোগ্য অ্যাপ্রন, ৬৫ টাকায় সার্জিক্যাল গাউন এবং ৫ টাকা ৭৫ পয়সায় ইন্সপেকশন গ্লাভস, বিক্রি করতে বাধ্য থাকবেন।
পাশাপাশি, ৮০ টাকায় এনআরবি মাস্ক, ৫৪ টাকায় অক্সিজেন মাস্ক, ১৫ টাকায় পাওয়া যাবে একজোড়া স্টেরাইল গ্লাভস, ১,৫০০ টাকায় মিলবে পাল্স অক্সিমিটার, ১,৫২০ টাকায় হিউমিডিফায়ার-সহ ফ্লো-মিটার এবং স্যানিটাইজারের ক্ষেত্রে ৫৫ টাকায় ১০০ মিলিলিটার (কিংবা ৯৮ টাকায় ২০০ এবং ১৯২ টাকায় ৫০০ মিলিলিটার) দাম বেঁধে দেওয়া হয়েছে নির্দেশিকায়। সরকারি সূত্রে জানানো হয়েছে, অতিমারি পরিস্থিতিতে আমজনতার স্বার্থ রক্ষার জন্যই এই পদক্ষেপ।
প্রসঙ্গত, করোনা পরিস্থিতিতে বেশ ভয়াবহ আকার নিয়েছে কেরলে। ঊর্ধ্বমুখী অক্সিজেনের চাহিদা দেখে ইতিমধ্যেই তামিলনাড়ু, কর্ণাটককে অক্সিজেন না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় কেরল। চিঠি লিখে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে সেই কথা জানিয়ে দেন মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন।
প্রধানমন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে বিজয়ন জানান, বর্তমানে কেরলে ২১৯ মেট্রিক টন অক্সিজেন প্রস্তুত করা হচ্ছে। অক্সিজেনের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় রাজ্যবাসীর জন্য তা কাজে লাগাতে চান তিনি।