ভ্যাকসিনের গুরুত্ব সংক্রান্ত এরকম নানা তথ্যের Tweet ভাগ করে নিয়েছেন ভারতীয়রা। এর মধ্যে সাধারণ মানুষদের পাশাপাশি প্রায় ৫০% চিকিৎসকরা ছিলেন যাঁরা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সমৃদ্ধ Tweet করেছেন।
করোনা অতিমারীর শুরুর সময় থেকেই Twitter একটি শিক্ষামূলক সোশ্যাল মাধ্যম হয়ে উঠেছে। যেখানে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সরবরাহ হতে দেখা দিয়েছে। ভারতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়তেই Twitter রিয়েলটাইম হেল্পলাইন হিসাবে সামনে এসেছে। এখানে মানুষের জীবন রক্ষার সুবিধা, ওষুধ, খাদ্য এবং অনেক কিছু সম্বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গিয়েছে। এছাড়াও Twitter এর সাহায্যে একে অপরের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলবার প্রমাণও মিলেছে।
advertisement
মেডিক্যাল হেল্প (Medical Help)- সরবরাহে Twitter ১৯৫৮% Tweet বৃদ্ধি পেয়েছে। #Covid19 ব্যবহার করে ৭৭% বেশি Tweet হয়েছে ভারতের করোনার দ্বিতীয় ঢেউ চলাকালীন। #Blood ব্যবহার করে ৭২% Tweet করা হয়েছে ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চ মাসের মধ্যে। #Plasma ব্যবহার করে ৮৩৪% Tweet বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়াও #SOS ব্যবহার করে Tweet হয়েছে ১৫২% ।
তথ্য শেয়ার (Sharing Information)- তথ্য ভাগ করে নেওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার দ্বারা তথ্য ভাগ করে নেওয়া হয়েছে। যা সার্বিক ক্ষেত্রে অনেক উপযোগী হয়ে উঠেছে। #CoronaVirusUpdates,#CoronaVirusUpdate,#Covid19IndiaResources হ্যাশট্যাগগুলি ব্যবহার করে করোনা ভ্যাকসিনের তথ্য সহ আরও তথ্য প্রায় ৯১৬% পোস্ট করা হয়েছে।
রেজিং ফান্ডস (Raising Funds)- করোনার ভয়ঙ্কর পরিস্থিতিতে ত্রাণ তহবিল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যার সাহায্যে সমাজের প্রতিষ্ঠিত মানুষেরা ত্রাণ সহায়তায় এগিয়ে আসতে পারে এমন কথোপকথনের পোস্ট Twitter-এ প্রায় ৭৩১% বেড়ে যায়।
মানসিক স্বাস্থ্য (Mental Health)- করোনা সংক্রমণ, লকডাউন এমন ক্ষেত্রে মানুষের মানসিক সুস্থতা বজায় রাখা জরুরী। এই বিষয়েও Twitter এর মতো মাইক্রোব্লগিং সোশ্যাল মাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল। সম্প্রতি, একটি রিপোর্টে তার মান ১৫৩% বলে জানা গিয়েছে।
