চিকিৎসক অভিজিৎ চৌধুরী এদিন নবান্নে জানান, কোভিড ১৯ ট্র্যাক করতে নতুন সফটওয়ার তৈরি করছে রাজ্য সরকার ৷ অন্যদিকে তখনই মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে চিকিৎসকদের কথায় উঠে আসে অন্য উপায়ে করোনা চিকিৎসার কথা ৷ হাইড্রক্সিক্লোরোকুইনই নয় প্লাজমা দিয়েও করোনা চিকিৎসায় মিলেছে সাফল্য ৷
করোনার প্রতিষেধক এখনও আবিষ্কার হয়নি ৷ সেখানে করোনা ট্রিটমেন্টে অনেক জায়গাতেই প্লাজমা দিয়ে ট্রিটমেন্টের উপর ভরসা রাখছেন চিকিৎসকেরা ৷ রক্ত প্লাজমা হল এমন একটা জিনিস রক্ত থেকে সমস্থ কিছু সরিয়ে দেওয়ার পর যে আন্টিবডি পড়ে থাকে। সেই আন্টিবডিটাই হল প্লাজমা। এটি দিয়ে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো যায়। আর এটিকে কাজে লাগিয়ে চিকিৎসায় সাফল্য মিলেছে। সম্প্রতি দক্ষিণ কোরিয়ার দুই বয়স্ক নিউমনিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসায় সেখানকার চিকিৎসকরা এই একই অসুখ থেকে সেরে ওঠা ব্যক্তিদের প্লাজমা বা রক্তরস ব্যবহার করেন। এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা অনেক আগে থেকেই হয়ে আসছে ৷ একে কনভালেসেন্ট প্লাজমা থেরাপি বলা হয়। এই কনভালেসেন্ট প্লাজমা থেরাপিকেই করোনাভাইরাসের চিকিৎসায় কাজে লাগানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে ৷
advertisement
এই তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে ইতিমধ্যেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক প্রদেশে করোনা থেকে সেরে ওঠা ব্যক্তিদের রক্তের প্লাজমা সংগ্রহ করতে শুরু করেছেন গবেষকরা। রাজ্যও এবার সেই পথে হাঁটার কথা ভাবছে।
লকডাউন চলাকালীন কি আর কোনও পণ্যকে ছাড় দেওয়া যেতে পারে? লকডাউনের পরে কী হবে? আর্থিক ধাক্কা কীভাবে সামলানো যাবে? চড়া দাম ও কালোবাজারি রুখতেই বা কী পদক্ষেপ? এ সব নিয়ে পরামর্শ দিতেই ৩টি টাস্ক ফোর্স তৈরি করে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী।
