কোভিড-১৯ সারিয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছেন যে ব্যক্তি তার প্লাজমাকে বলে ‘Convalescent Plasma’। এই প্লাজমা আক্রান্তের শরীরে প্রয়োগ করে তাঁর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়ানোর যে পদ্ধতি, তাকেই বলে প্লাজমা-থেরাপি বা Convalescent Plasma Therapy। মারণ ভাইরাস কোভিড-১৯ কে রুখতে মনে করা হচ্ছে, এই পদ্ধতিই সবচেয়ে বেশি ফলপ্রসূ হবে । তবে রোগীর উপর এই পদ্ধতি প্রয়োগে বেশকিছু নিয়ম, নির্দেশিকা রয়েছে । এই থেরাপি প্রয়োগের ক্ষেত্রে অনেক নিয়মও আছে। দাতা ও গ্রহীতার রক্তের গ্রুপ, রক্তের আরও কয়েকটি পরীক্ষার প্রয়োজন হয়। আক্রান্ত ব্যক্তি সুস্থ হয়ে ওঠার পরেও তাঁকে ৭-১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে রেখে পর্যবেক্ষণ করতে হয়। সংক্রমণ সম্পূর্ণ সেরে গিয়েছে নিশ্চিত হলেই তাঁর প্লাজমা নেওয়া হয় থেরাপির জন্য।
advertisement
বিজ্ঞানীদের দাবি, দাতার রক্তরসে যদি শক্তিশালী অ্যান্টিবডি তৈরি হয় তাহলে আক্রান্তের সংক্রমণ ৩-৭ দিনে সারতে পারে। একজন দাতার প্লাজমা থেকে কম করে দু’জন রোগীর চিকিৎসা হতে পারে।