অন্যদিকে যদি কেউ করোনা ভ্য়াকসিনের একটি ডোজ় নিয়ে থাকেন, বা ভ্যাকসিনের কোনও ডোজ় নাও নিয়ে থাকেন, তাঁদের ক্ষেত্রেও প্রবেশের সুযোগ থাকছে। সেক্ষেত্রে বিমানে সফর করার কমপক্ষে ৭২ ঘণ্টা আগের আরটিপিসিআর নেগেটিভ রিপোর্ট সঙ্গে রাখতে হবে যাত্রীকে। অসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রককে দেওয়া এই চিঠিতে এমনটাই জানিয়েছেন রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব।গোটা দেশ কার্যত তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কায় কাঁটা হয়ে আছে। আর ঠিক তখনই রাজ্যের এই নির্দেশিকা অত্য়ন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
advertisement
করোনার সংক্রমণ ছড়ানোর মতোই এর প্রকোপে রাশ টানতেও বিমানবন্দরগুলি বড় ভূমিকা নিয়েছিল প্রথম ও দ্বিতীয় ঢেউয়ের শুরু থেকে। সেইমতো একটা দীর্ঘ সময় আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবাও বন্ধ করে রেখেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। তা পুনরায় শুরু হয়েছে ঠিকই, কিন্তু যাতায়াত এখনও আগের মতো হয়নি। এ বার গোটা বিশ্বে চোখ রাঙানো শুরু করেছে তৃতীয় ঢেউ। দ্বিতীয় ঢেউ গোটা দেশে যে ধরনের মারণ থাবা বসিয়েছে তারপর তৃতীয় ঢেউ নিয়ে বিন্দুমাত্র ঝুঁকি নিতে চায় না কোনও সরকার। যে কারণে আগেভাগে এমন সময়ে এই নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে যখন সংক্রমণের গ্রাফ নিম্নমুখী।
