করোনার মারণ ভয় থাকলেও বক্সিং রিংয়ে না নামলে পেট চলবে না তাই ফের শুরু হয়ে গেল এই খেলা ৷ এদিকে ইতিমধ্যেই সেখানে ফুটবলও চালু হয়ে গেছে ৷ শনিবার প্রথম লাইভ খেলা হয় ৷ সেই লড়াই দেখতে হাজির ছিলেন দর্শকরাও ৷ তবে তাঁদের দূরে দূরে বসানো হয়েছিল ৷ প্রথমে বডি টেম্পারেচার পরীক্ষা করার পর তাদের হাত স্যানেটাইজ করে ও জুতো খুলে ভিতরে দর্শকাসনে যেতে দেওয়া হয়েছিল ৷
advertisement
এদিকে বক্সারদের আবার গায়েই জীবাণুনাশক রাসায়নিক স্প্রে করা হয় ৷ মাস্ক পরেছিলেন রিং গার্লরা,রেফারি এমনকি বক্সাররাও ৷ তবে পরে খেলার সময় বক্সাররা মাস্ক সরিয়ে নিয়েছিলেন ৷ মানাগুয়ার এই বক্সিং ইভেন্ট এখন সারা বিশ্বে চর্চার মুখে ৷
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের হিসেব অনুযায়ি করোনায় নিকারাগুয়ায় তিনজন মারা গিয়েছেন। জানা গেছে, তিনজনই বাইরে থেকে এসেছিলেন। এই মুহূর্তে দেশের মধ্যে কেউ আক্রান্ত নন। তবে ৮ হাজার দর্শকাসন বিশিষ্ট স্টেডিয়ামে হাজির ছিল হাতেগোনা কিছু দর্শক।চারটি ছ’য় রাউন্ডের ম্যাচের বাউট হয়। অংশ নেন লাইট হেভিওয়েট দুই প্রতিপক্ষ রামেরো ব্লাঙ্কো ও রবিন জামোরো। এই বাউট টেলিভিশনেও সম্প্রচার হয় ৷
এদিকে বক্সিং রিংয়ের পাশেই হাজির ছিলেন অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান ৷ এছাড়াও চিকিৎসকের একটা বড় দলও হাজির ছিলেন ৷
