দেশে ক্রমাগত বাড়ছে রোগীর সংখ্যা। আতঙ্ক বাড়াচ্ছে করোনা। কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী-গোটা দেশই এখন এই মারণ ভাইরাসের আতঙ্কে কাঁপছে ৷
ক্রমাগত রোগীর সংখ্যা বেড়ে চলায় করোনা থেকে সেরে ওঠা কোনও ব্যক্তির প্লাজমা বা রক্তরস প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে চিকিৎসা কত দূর কার্যকর হতে পারে, সেই চর্চা চলছিলই। এই সাফল্যের পর দিল্লির কয়েকটি হাসপাতালে শুরু হয়েছে প্লাজমা থেরাপি। বেশিরভাগ ফলই চমকপ্রদ বলে দাবি চিকিৎসকদের। কীভাবে হয়েছিল, এই চিকিৎসা? দিল্লির এক বেসরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, সেখানে ভর্তি-হওয়া ৪৯ বছর বয়সী এক করোনা-রোগীকে দিন সাতেক আগে ভেন্টিলেশনে পাঠানো হয়েছিল। তার পরেও অবস্থার বিশেষ উন্নতি না-হওয়ায় পরিবারের অনুমতি নিয়েই করোনা-সংক্রমণ থেকে সুস্থ হয়ে ওঠা এক ব্যক্তির প্লাজমা তাঁর শরীরে পাঠিয়ে চিকিৎসা শুরু হয়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, চতুর্থ দিনের পর থেকেই সুস্থ হয়ে উঠতে থাকেন ওই রোগী। তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। তবে সরকারের নির্দেশ মেনে আরও দু’সপ্তাহ গৃহবন্দি অবস্থায় থাকতে হবে।
advertisement