ব্রিটেনে করোনায় প্রাণ গিয়েছে অন্তত ৩২ হাজার ৬৯২ জন মানুষের। আক্রান্তের সংখ্যা ২ লক্ষ ২৬ হাজার। স্বাস্থ্যবিপর্যয়ের সঙ্গেই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর মাথাব্যথা আর্থিক পরিস্থিতি। দীর্ঘদিন লকডাউন চলায় বহু পরিষেবাক্ষেত্রগুলিই বেহাল অবস্থায় রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ঘুরে দাঁড়াতে ধাপে ধাপে লকডাউন তুলতে চাইছেন বরিস। এ দিন তিনি একটি পঞ্চাশ পাতার গাইডলাইন জারি করেন। সেখানেই ব্যখ্যা করা হয়, কী ভাবে ধাপে ধাপে লকডাউন তোলা হবে।
advertisement
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কার্যত মেনেই নিচ্ছেন, করোনার কোনও দাওয়াই না থাকায় লকডাউনই একমাত্র প্রতিকার। তিনি বলছেন, কবে করোনা ভ্যাকসিনের খোঁজ মিলবে তা নিশ্চিত নয়। এমনকি নাও মিলতে পারে এই ভ্যাকসিন। এই পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখতে আংশিক লকডাউন তোলার পক্ষেই সওয়াল করছেন তিনি।
পাশাপাশি অক্সফোর্ড গবেষণার প্রসঙ্গ তুলে এনে বরিস বলছেন, দীর্ঘমেয়াদি সাফল্যের প্রশ্নে, এই ভ্যকসিন আবিষ্কারই হবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। ভ্যাকসিনকে বাজারে আনতে অক্সফোর্ড ও ফার্মা কোম্পানি অ্যাস্ট্রাজেনেকার মেলবন্ধন খুবই কার্যকরী হবে বলে মনে করেন ব্রিটিশ প্ৰধানমন্ত্রী।