কোভিড ১৯ সহ অন্যান্য অসুস্থতার ক্ষেত্রেও সহায়তার জন্য প্রাইভেট ক্লিনিক ও নার্সিংহোমগুলি খোলা অত্যন্ত প্রয়োজন ৷ বেশ কিছু রাজ্যে স্বাস্থ্যকর্মীদের উপর কিছু নিষেধাজ্ঞা চাপানো হয়েছে ৷ যার ফলে করোনা পরিস্থিতিতে কাজ করতে গিয়ে অসুবিধায় পড়ছেন স্বাস্থ্যকর্মী, চিকিৎসক, নার্স, সাফাইকর্মী থেকে জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত থাকা ব্যক্তিরা ৷ তাঁদের গতিবিধি অবাধ করার নির্দেশ কেন্দ্রের ৷
advertisement
চিঠিতে স্বরাষ্ট্রসচিব অজয় ভাল্লা জানিয়েছেন, এমন পরিস্থিতিতে মানুষের প্রাণ বাঁচাতে ও ঠিক সময়ে চিকিৎসা পরিষেবা দিতে জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের কোনও বাধা দেওয়া যাবে না ৷ তাঁরা যেন বিনা বাধা যাতায়াত করতে পারেন ৷ আন্তঃরাজ্য অ্যাম্বুলেন্সের যাতায়াতেও কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করা যাবে না ৷ তাহলে স্বাস্থ্য পরিষেবা বিঘ্নিত হবে ৷ জরুরি পরিষেবায় যুক্ত কর্মীরাই করোনা মোকাবিলায় প্রথম সারির সৈনিক ৷ তাঁদের বাধা দিলে করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ দুর্বল হয়ে পড়বে বলে চিঠিতে উল্লেখ স্বরাষ্ট্রসচিবের ৷
উল্লেখ্য, দিল্লি এবং সংলগ্ন অঞ্চলে আন্তঃরাজ্য সীমানা সিল করে দেওয়ায় সেখানে চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মীরা প্রবল সমস্যায় পড়েন ৷ এই ঘটনা সামনে আসার পরই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের এমন পদক্ষেপ ৷
