বৈঠকে উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ার, স্বাস্থ্যমন্ত্রী রাজেশ টোপ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দিলীপ ভালসায় পাতিল, বালাসাহেব থোরাট, কংগ্রেস নেতা অশোক চৌহ্বান, মহারাষ্ট্র কংগ্রেস সভাপতি নানা পটোল, নগর উন্নয়ন মন্ত্রী একনাথ শিন্ডে, বিরোধী দলনেতা দেবেন্দ্র ফড়নভিস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও মহারাষ্ট্র বিজেপি সভাপতি চন্দ্রকান্ত পাতিল, মুখ্যসচিব সীতারাম কুন্তে, স্বাস্থ্য সচিব প্রদীপ ব্যাস প্রমুখ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
advertisement
সূত্রমতে, বৈঠকটি প্রায় আড়াই ঘণ্টা চলল। বর্তমান পরিস্থিতি বিচার করে লকডাউনের পক্ষে যুক্তি দেন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে৷ তবে এই প্রস্তাবে তিনি তীব্র বিরোধিতার মুখোমুখি হয়েছিলেন, বিশেষত বিরোধী বিজেপি থেকে।
বৈঠকে যে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিষয় আলোচিত হয়, সেগুলি হল...
-১৫ দিনের কঠোর লকডাউনের কথা ভাবনাচিন্তা হচ্ছে।
-টিকা একমাত্র সমাধান নয়। লকডাউনই এখন করোনা মোকাবিলায় একমাত্র আশা।
- দ্রুত বেড়ে চলা করোনা সংক্রমণ খুবই উদ্বেগের কারণ।
-কোরোনার দ্বিতীয় ঢেউ প্রথমের চেয়ে মারাত্মক এবং হাসপাতালগুলিতে বেড প্রায় পূর্ণ।
-কোভিড -১৯ টাস্কফোর্সের সাথে মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে বৈঠক করবেন। নিষেধাজ্ঞার পরেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
-ভ্যাকসিনের ঘাটতি নিয়ে আলোচনা হয়েছিল।
- অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল ব্যক্তিদের সহায়তা করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছিল।
যদি লকডাউন ঘোষিত হয় তবে অন্য রাজ্যের শ্রমিকদের ফিরে যাওয়ার সময় দেওয়া উচিত।
