তিনি জানিয়েছেন, মানব সভ্যতাকে যদি পরের ধাপে ভাইরাসের আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে হয়, তাহলে ছোঁয়াচে রোগ নিয়ে আরও বৃহত্তর গবেষণার প্রয়োজন। প্রাকৃতিক পরিবেশে বন্যপ্রাণীর শরীরে কী ভাইরাস রয়েছে, আর তা থেকে কী ক্ষতি হতে পারে, তা আমাদের আগে থেকে বুঝতে হলে আরও গবেষণা করতে হবে। গবেষণা করলেই মানুষকে বিপদের কথা আগে থেকে জানান দেওয়া যাবে। না হলে অজান্তেই করোনা ভাইরাসের মতো একাধিক মারণ ভাইরাস আক্রমণ করে বসবে মানব শরীরকে। গবেষণা না করলে দ্রুত ফের আক্রান্ত হতে পারে মানব সভ্যতা। নতুন কোনও ভাইরাসের দ্বারা।
advertisement
তার মানে, যে দেশে রোগের উৎপত্তি, যাঁরা চিহ্নিত করেছেন এই মারণ ভাইরাসকে, তাঁরাই বলছেন, ভাইরাসে প্রকোপ হয়ত এখানেই শেষ নয়। বাদুড় বা অন্য কোনও প্রাণী থেকে যদি এটি এসে থাকে, তাহলে কীভাবে এল, তাও স্পষ্ট নয়। বন্যপ্রাণ থেকে ভাইরাস সংক্রমণের এই ধারা যদি মানুষ ধরতে না পারে, তাহলে আরও বিপদ অপেক্ষা করছে ভবিষ্যতে। এমনটাই বলতে চাইছেন চিনের এই গবেষক।