কেন্দ্রীয় নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, রেড জোনে সংবাদমাধ্যম, আইটি এবং আইটি সংক্রান্ত পরিষেবা, ডেটা এবং কল সেন্টার, হিমঘর, গুদাম, বেসরকারি নিরাপত্তা এবং পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থা ও স্বনিযুক্ত পরিষেবা চালু রাখা যাবে৷ তবে আগের মতোই সেলুন, মাসাজ পার্লারের মতো পরিষেবা বন্ধই থাকবে৷
এর পাশাপাশি রেড জোনে জরুরি পণ্য উৎপাদন করা হয় এমন শিল্প বা কারখানা, ওষুধ বা চিকিৎসা সরঞ্জাম উৎপাদন শিল্প খুলে রাখার অনুমতি দেওয়া হয়েছে৷ একই সঙ্গে রেড জোনেও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে এবং কাজের সময় ভাগ করে দিয়ে চটকল খোলার অনুমতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার৷ পাশাপাশি আই হার্ডওয়্যার নির্মাণ শিল্প এবং প্যাকেজিং ইউনিট খোলার অনুমতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার৷
advertisement
অরেঞ্জ জোন নিয়েও অনেকটাই নিয়ম শিথিল করেছে কেন্দ্রীয় সরকার৷ অরেঞ্জ জোনগুলির আওতায় থাকা এলাকাগুলিতে শর্ত মেনে ট্যাক্সি এবং অ্যাপ ক্যাব চালানোর অনুমতি দিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক৷ তবে চালক ছাড়া একজনের বেশি যাত্রী নেওয়া যাবে না৷ শুধুমাত্র অনুমোদিত কাজ এবং পরিষেবাগুলির জন্য এক জেলা থেকে অন্য জেলায় যাওয়া যাবে৷ তবে সেক্ষেত্রে চার চাকার ব্যক্তিগত গাড়িতে চালক বাদে দু' জন এবং বাইক বা স্কুটারে চালক বাদে একজনকে বসার অনুমতি দেওয়া হয়েছে৷
নতুন নির্দেশিকায় কেন্দ্রীয় সরকারও জানিয়ে দিল, গ্রিন জোনে বাস চলতে পারবে৷ রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, গ্রিন জোনে একটি জেলার মধ্যেই কুড়ি জন যাত্রী নিয়ে বাস চলবে৷ আর কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, গ্রিন জোনে পঞ্চাশ শতাংশ যাত্রী নিয়ে বাস চালানো যাবে৷