বিশেষ এই আর্থিক ক্ষমতা হাতে পাওয়ায় শীর্ষ স্তরের ছাড়পত্র না নিয়েই কোয়ারেন্টাইন সেন্টার, হাসপাতাল গড়ে তুলতে পারবেন সেনা৷ আধিকারিকরা কিনতে পারবে জরুরি উপকরণও৷ প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং-ই ট্যুইট করে এ দিন এ খবর জানিয়েছেন৷ প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, 'এই বিশেষ ক্ষমতা বলে কর্পস কম্যান্ডার, এরিয়া কম্যান্ডারদের হাতে ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচের অনুমতি দেওয়া হয়েছে৷ ডিভিশন কম্যান্ডারদার, সাব এরিয়া কম্যান্ডার বা সম পদমর্যাদা সম্পন্ন অফিসারদের প্রতিটি ক্ষেত্রে ২০ লক্ষ টাকা অর্থ বরাদ্দের ক্ষমতা দেওয়া হল৷ '
advertisement
১ মে থেকে আগামী ৩১ জুলাই পর্যন্ত তিন মাসের জন্য আপাতত এই বিশেষ আর্থিক ক্ষমতা দেওয়া হল সশস্ত্র বাহিনীকে৷ গত সপ্তাহেই সশস্ত্র বাহিনীর মেডিক্যাল অফিসারদের এই একই ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল৷ এমন কি, গত বছরের করোনা অতিমারির সময়ও একই ভাবে এই ধরনের আর্থিক ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল সশস্ত্র বাহিনীকে৷ যার যথেষ্ট সুফলও মেলে৷
ইতিমধ্যেই করোনা সংকটের মোকাবিলায় যথেষ্ট তৎপর হয়েছে দেশের সশস্ত্র বাহিনী৷ সেনার কাছে যে অক্সিজেন মজুত করা আছে, তা হাসপাতালগুলিকে দেওয়া হয়েছে৷ সেনার অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসকদেরও করোনা রোগীদের চিকিৎসায় ডেকে পাঠানো হচ্ছে৷ সেনা হাসপাতালগুলিতে সাধারণ মানুষের চিকিৎসার পাশাপাশি অস্থায়ী হাসপাতালও গড়ে তোলা হচ্ছে৷