এক সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থায় প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় সরকারের ডিপার্টমেন্ট অব পার্সোনাল অ্যান্ড ও ট্রেনিং জানিয়েছে যে, এই বিশেষ ছুটির মধ্যেও যদি কর্মীদের পরিবারের সদস্যদের ঠিক না হন, তাহলে সেই ছুটি বাড়ানো যাবে৷ যতদিন না পর্যন্ত সংক্রমিত ব্যক্তি সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে বাড়ি না আসছে, ততদিন ছু়টির ব্যবস্থা হবে৷ লক্ষ্য যাতে কোনও সমস্যা না হয়৷
advertisement
দেশজুড়ে করোনার অতিমারী ছড়িয়ে পড়ার পরিপ্রেক্ষিতে সরকার এই বিশেষ ঘোষণা করেছে। অনেক সময় কেন্দ্রীয় কর্মীরা চাকরির কারণে পরিবারের সদস্যদের যত্ন নিতে পারেন না৷ তাই সরকার ঘোষণা করেছে যে, কর্মীদের পরিবারের সদস্যদের করোনা হলে, আলাদা ছুটি দেওয়া হবে।
পরিবারের কারও করোনা হলে হাসপাতালে ভর্তি সহ আরও বেশ কিছু কাজের জন্য ছুটি কীভাবে পাওয়া যাবে, সেই প্রশ্ন ছিল বহু কর্মীর৷ তার পরেই সরকার এই নির্দেশ জারি করেছিল।
যে কোনও কর্মচারী যদি নিজেই কোভিড পজিটিভ হয়ে থাকেন, তবে এমন পরিস্থিতিতে তিনি সরাসরি ২০ দিনের ছুটির জন্য আবেদন করতে পারেন। এগুলি ছাড়া, সংঘবদ্ধ হওয়ার ২০ দিন পর্যন্ত পরিবর্তিত ছুটি বা অন্য কোনও এসসিএল পাওয়া যাবে। এছাড়াও, এটি প্রথম ৭ দিনের জন্য ডিউটিতে বিবেচিত হবে। অর্থাৎ ৭ দিনের জন্য কোনও ধরণের ছুটির দরকার পড়বে না।