TRENDING:

করোনা হাসপাতালে আর তিল ধারণের ঠাঁই নেই, তড়িঘড়ি চালু করা হচ্ছে সেফ হোম

Last Updated:

বর্ধমানের করোনা হাসপাতাল ইতিমধ্যেই ভর্তি হয়ে গিয়েছে। তাই নতুন করে যাঁরা আক্রান্ত হচ্ছেন, তাঁদের জন্য সেফ হোম চালু করা হবে শীঘ্রই ।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
Saradindu Ghosh
advertisement

#বর্ধমান: করোনা আক্রান্তের চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে এ বার বর্ধমানে প্রায় দেড়শ বেডের সেফ হোম চালু করার সিদ্ধান্ত নিল পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসন। বর্ধমানের কালনা গেটের কাছে নির্মীয়মান কৃষি ভবনে এই সেফ হোম চালু করা হচ্ছে বলে জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে। সেফ হোমের পাশাপাশি বর্ধমানে  আরও একটি কোভিড হাসপাতাল চালু করার ব্যাপারেও ভাবনা চিন্তা চলছে বলে জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর মিলেছে।

advertisement

পূর্ব বর্ধমান জেলায় এই মুহূর্তে ১৪৩  জন করোনা আক্রান্ত চিকিৎসাধীন রয়েছেন। কয়েক জনের বাড়িতে চিকিৎসা চলছে। বাকিদের ভর্তি করা হয়েছে বর্ধমানের করোনা হাসপাতালে। কিন্তু ওই হাসপাতাল ইতিমধ্যেই ভর্তি হয়ে গিয়েছে। তাই নতুন করে আক্রান্তদের চিকিৎসার প্রয়োজন হলে তাঁদের কোথায় ভর্তি করা হবে তা নিয়ে চিন্তিত জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য দফতর। সে জন্যই দ্রুত সেফ হোম চালু করার নির্দেশ জারি করেছে পূর্ব বর্ধমান জেলা স্বাস্থ্য দফতর।

advertisement

ঠিক হয়েছে, আজ মঙ্গলবার থেকেই বর্ধমানের কালনা গেটের কাছে নির্মীয়মান কৃষি ভবনকে সেফ হোম হিসেবে চিহ্নিত করে সেখানে করোনা আক্রান্তদের ভর্তি রাখা হবে। যেসব করোনা পজিটিভ পুরুষ-মহিলার কোনওরকম উপসর্গ নেই বা মৃদু উপসর্গ ছাড়া অন্য কোনও শারীরিক সমস্যা নেই তাঁদের বাড়িতে রেখে চিকিৎসা করা হবে। বাড়িতে সকলের থেকে আলাদা থাকতে হবে। যাঁদের সেই পরিকাঠামো নেই তাঁদের রাখা হবে এই সেফ হোমে। এখানে সর্বক্ষণের চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী থাকবেন। থাকবে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পরিকাঠামো। এছাড়াও একঘেয়েমি কাটাতে সেখানে ইন্টারনেট পরিষেবা, টেলিভিশন রাখার কথা পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে বলে জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে। সেখানে আক্রান্তরা সকালের টিফিন থেকে শুরু করে মধ্যাহ্নের আহার ও রাতের খাবার পাবেন বলে জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

এর পাশাপাশি বর্ধমানে আরও একটি করোনা হাসপাতাল তৈরির কথাও ভাবছে জেলা প্রশাসন। সে ক্ষেত্রে অন্য কোনও বেসরকারি হাসপাতালকে অধিগ্রহণ করে সেখানে দ্বিতীয় কোভিড হাসপাতাল করার কথা ভাবছে জেলা প্রশাসন। জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক জানান, যে হারে করোনার সংক্রমণ বাড়ছে তাতে অনেকের শ্বাসকষ্টসহ জটিল উপসর্গ দেখা দিতে পারে। সেফ হোমে সেইসব রোগীদের ভেন্টিলেশন সহ অত্যাধুনিক চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া সম্ভব নয় । তাই তাঁদের জন্য আরও একটি কোভিড হাসপাতাল চালু করার ভাবনা চিন্তা চলছে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/করোনা ভাইরাস/
করোনা হাসপাতালে আর তিল ধারণের ঠাঁই নেই, তড়িঘড়ি চালু করা হচ্ছে সেফ হোম
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল