সমস্ত কর্মচারীরা সবরকমের সাবধানতা বজায় রেখেই এই পরিষেবা দেওয়া শুরু করেছে বলে জানানো হয়েছে ৷ সেলুন হোক বা নাপিতের দোকান সব জায়গাতেই যাঁরা পরিষেবা দেবেন এবং যাঁরা পরিষেবা নিতে আসবেন তাঁদের জন্য মাস্ক পরাটা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে ৷
উল্লেখ্য কেন্দ্র সরকার লকডাউনের তৃতীয় পর্ব শেষ হওয়ার আগেই চতুর্থ পর্বের জন্য ইঙ্গিত দিয়েছিলেন ৷ ১৮ মে থেকে লকডাউন নতুন নির্দেশিকার সঙ্গে কার্যকরী হয়েছে ৷ কেন্দ্র সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী সব জায়গাতেই সেলুন খোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে ৷ তবে দোকান খোলার জন্য রাজ্য সরকারের থেকে সম্মতি নিতে হবে ৷ তবে এখনও মলে সেলুন খোলার অনুমতি দেওয়া হয়নি ৷
advertisement
কর্ণাটকের উদ্যোগ মন্ত্রী জগদীশ শেট্টার সেখানে পর্যাপ্ত সুরক্ষা মাথায় রেখে তা কার্যকর করেই কাজ শুরু হয়েছে ৷ এই পরিস্থিতিতে কোভিড ১৯ অতিমারির মধ্যেই কাজ শুরু করা হয়েছে ৷ আর্থিক গতিবিধি আবার কার্যকর করতেই সব সেলুন ও নাপিতের দোকানও খোলার ব্যবস্থা করা হয়েছে ৷ সরকারও লক্ষ কোটি টাকার আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করেছে নানা সেক্টরের জন্য যাতে দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করা যায় ৷ আর এই অর্থনৈতিক প্যাকেজকে কাজে লাগিয়ে সব সেক্টরই ফের কাজে ফিরতে চাইছে ৷
কর্ণাটকে এখনও অবধি ৩৭ জনের মৃত্যু হয়েছে করোনা সংক্রমণে ৷ এই মুহূ্র্তে গোটা রাজ্যে সংক্রমিত ১১৪৭ ৷ রাজ্যে ৫০৯ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন ৷ এই মুহূ্র্তে রাজ্যে অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা ৬০০ ৷ এই মুহূর্তে রাজ্যের তিন জেলা রেড জোনে রয়েছে পাশাপাশি ২০ টি জেলা অরেঞ্জ জোনে রয়েছে ৷