৬০ জনের মধ্যে ৬ জন রায়গঞ্জের,দক্ষিন দিনাজপুর জেলার তপনের ৩০ জন বাকিরা মালদা জেলার গাজোলের।বাড়ি উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার আগেই তারা গ্রামের বাসিন্দাদের কাছে বাড়ির বাইরে আলাদা জায়গায় ঘর তৈরী করার জন্য বলা হয়।সেই কথা মত এলাকার মানুষ তাদের জন্য গ্রামের একটি আম গাছের তলায় পলিথিন দিয়ে ঘর তৈরী করে রাখেন।সেখানেই রান্না করে খাওয়ার যাবতীয় সরঞ্জাম তারা প্রস্তুত করে রেখে দেন। স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত সমস্ত রকম দূরত্ব বজায় রাখতেই ওই ঘরের মধ্যেই তারা থাকবেন।
advertisement
গতকাল রাতে তারা গ্রামে এসে পৌছান। তখন থেকে তারা সেখানেই আছেন।গ্রামবাসি সুর্দশন সরকার জানান, পরিযায়ী শ্রমিকরাই বাড়ি আসার আগেই পৃথক জায়গায় থাকার ব্যবস্থা করার জন্য বলেছিল।তাদের কথামত এই ঘর তৈরী করা হয়েছে। পরিযায়ী শ্রমিক বিকাশ সরকার জানিয়েছেন,এলাকার মানুষ এবং পরিবারের স্বার্থে তাদের এই সিদ্ধান্ত। রিপোর্ট হাতে আসার পর তারা বাড়ি যাবার ব্যপারে সিদ্ধান্ত নেবেন।
Uttam Paul