এরপরে ব্যাঙ্ক থেকে সংক্রমণ ঠেকাতে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের শাখা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত। ব্যাঙ্কের এই শাখায় ৬৫ হাজার গ্রাহক রয়েছেন। ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকায় সমস্যায় গ্রাহকরা। কালিয়াচকের গয়েশবাড়ি, সুজাপুর, বামনগ্রাম- মসিমপুর, জালালপুর এবং হারুগ্রাম- এলাকার বাসিন্দাদের বড় অংশের আর্থিক লেনদেন এই ব্যাঙ্কেই। আপাতত অনির্দিষ্ট কালের জন্য ব্যাঙ্ক বন্ধ। বর্তমানে করোনা ও আমফান জনিত সমস্যা ছাড়াও সরকারি বিভিন্ন ভাতার টাকা আসছে ব্যাঙ্কে। গত কয়েক দিনে কয়েক হাজার গ্রাহককে ভাতা বিলি করে ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ। কিন্তু কী করে একসঙ্গে এতজন ব্যাঙ্ক কর্মী করোনা আক্রান্ত হলেন তা নিয়ে উদ্বেগ ছড়িয়েছে।
advertisement
ব্যাঙ্ক সূত্রে জানা গিয়েছে,গত কয়েক দিনে ব্যাঙ্কে প্রচুর গ্রাহকের ভিড় হয়। কয়েক হাজার মানুষ লেনদেন করেন। অনেক ক্ষেত্রেই সামাজিক দুরত্ব রক্ষা করার পরিস্থিতি ছিল না । ওই ব্যাঙ্কের আধিকারিক,কর্মীদের পাশাপাশি গাড়ি চালক, ক্যান্টিন কর্মী পর্ষন্ত করোনা আক্রান্ত হয়েছে। এরই মধ্যে আতঙ্কে বেড়েছে কারণ বহু সাধারন গ্রাহক ব্যাঙ্ক কর্মীদের সঙ্গে লেনদেন করতে গিয়ে কাছাকাছি আসেন। ফলে স্থানীয় ভাবে উদ্বেগ রয়েছে।
Sebak Deb Sarma