মন্দিরের গুগল ম্যাপ লিঙ্ক:
এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা শিবু রায় বলেন, "দীর্ঘদিন ধরেই এই মন্দিরে দুর্গাপুজোর সময় একটি দুর্গাপুজো কর হয়। তবে এই মন্দিরের দুর্গাপুজো করা হয় ঘটের মাধ্যমে। তাই বিগত কিছু বছর ধরে এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা এই মন্দিরে মূর্তির মাধ্যমে দুর্গাপুজো করে আসছেন।"
advertisement
এলাকার এক স্থানীয় ব্যবসায়ী কৌশিক বর্মন বলেন, "এই সিদ্ধেশ্বরী মন্দিরে দুর্গাপুজো করা হয়। সেই পুজোর মহাষ্টমী তিথিতে সাধারণ মানুষের জন্য পেট ভরে ভোগের আয়োজন করা হয়। যেকোনো মানুষ এখানে এসে পেট ভরে মায়ের ভোগ গ্রহণ করতে পারেন।" প্রসঙ্গত, এই মন্দিরে দীর্ঘদিন আগে থেকেই দুর্গাপুজো হয়ে আসছিল। তবে এখানে দুর্গাপুজোটি করা হতো ঘটের মাধ্যমে। তাই বিগত কিছু বছর ধরে এখানকার এলাকার স্থানীয় মানুষেরা মূর্তির মাধ্যমে এখানে দুর্গাপুজো আয়োজন করেছে। মন্দিরের প্রধান পুরোহিত ধীরেশ্বর দেব শর্মা জানান, "এই মন্দির দীর্ঘ প্রাচীন একটি মন্দির। এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে কেউ সঠিক বলতে পারবে না। তবে মনে করা হয় কালের স্রোতে এই মন্দিরটি বহু বছর ধরেই এখানে প্রতিষ্ঠিত হয়ে রয়েছিল। তবে আনুমানিক ৩০০ বছর আগে কোচবিহারের তৎকালীন মহারাজা এই মন্দিরকে পুনরায় সংস্কার করেছিলেন। বর্তমানে এখান যে দুর্গাপুজোটি করা হয় সেটা ঘটের মাধ্যমে করা হয় সরকারি ভাবে। এবং স্থানীয় মানুষেরা এখানে মূর্তির মাধ্যমে একটি পুজো করে থাকেন।"
সার্থক পন্ডিত