টেক সেক্টরের উপরে বেশি ভরসা -
বিগত বছরে টেক সেক্টর অনেক মুনাফা দিয়েছিল। এই সেক্টরে প্রায় ১৬.৩ বিলিয়ন ডলার ফান্ডিং করা হয়। অন্য দিকে ই-কমার্স সেক্টর ফান্ডিংয়ের দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। ই-কমার্স সেক্টরের কোম্পানিগুলো ২০২১ সালে ১৫.৯ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ আদায় করেছে। এই দুটি সেক্টর ২০২১ সালে মোট বিনিয়োগের প্রায় ৪২ শতাংশ নিজেদের দখলে রেখেছে।
advertisement
রিপোর্ট অনুযায়ী, করোনা মহামারীর কারণে ইন্টারনেট এবং টেক বিজনেসের পরিমান বৃদ্ধি পেয়েছে। ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়ে যাওয়ার কারণে বৃদ্ধি পেয়েছে টেক সেক্টরের বাজার। এর ফলে এই সেক্টরে বিনিয়োগের পরিমা বেড়ে গিয়েছে। বিনিয়োগকারীরা যেখানে লাভ বেশি সেখানেই বিনিয়োগ করছে বেশি করে। কিছুদিন আগেই ফিনান্সিয়াল সার্ভিসে সবথেকে বেশি পরিমাণে বিনিয়োগ করা হত। এখন সবথেকে বেশি পরিমাণে বিনিয়োগ করা হচ্ছে টেক এবং এবং ই-কমার্স সেক্টরে। ভারতের টেকনোলজি এর ফলে আরও উন্নত হবে।
আরও পড়ুন : "এতদিন আমি বলতাম, এখন অন্যরা বলবে..." অস্ত্রোপচার শেষে সাদা কাগজে লিখলেন মদন মিত্র
বিনিয়োগের পরিমাণ -
ইনফ্রাস্ট্রাকচার সেক্টরে বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ৫.৪ বিলিয়ন ডলার। রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ৫.৩ বিলিয়ন ডলার। মিডিয়া এবং বিনোদন সেক্টরে বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ৪.৯ বিলিয়ন ডলার। শিক্ষাক্ষেত্রে বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ৩.৭ বিলিয়ন ডলার। ফার্মাসিটিকাল সেক্টরে বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ২.৩ বিলিয়ন ডলার। স্বাস্থ্যসেবা সেক্টরে বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার। ক্ষুদ্র এবং উপভোক্তা সেক্টরে বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ১.৯৫ বিলিয়ন ডলার। অটোমোটিভ সেক্টরে বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ১.৭৪ বিলিয়ন ডলার। কৃষিতে বিনিয়োগের পরিমাণ ১.২৭ বিলিয়ন ডলার। লজিস্টিক এবং পরিবহনে বিনিয়োগের পরিমাণ ১.২৫ বিলিয়ন ডলার।