গবেষণা:
যে ফিল্ডে কেরিয়ার গড়তে চাইছেন কেউ, তার সম্পর্কে যথেষ্ট পড়াশোনা করতে হবে। সেই ইন্ডাস্ট্রি, কাজের প্রয়োজনীয়তা, প্রয়োজনীয় দক্ষতা এবং যোগ্যতা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকা বাঞ্ছনীয়।
আরও পড়ুন: শার্ক ট্যাংকের মঞ্চে বাজিমাত, ২ বাঙালির সাফল্য গর্বের, অনুপ্রাণিত হবেন আপনিও
নেটওয়ার্ক:
জ্ঞান আহরণের জন্য নেটওয়ার্কিং জরুরি। কারণ এতে অনেক অভিজ্ঞ মানুষের সঙ্গে আলাপচারিতা গড়ে ওঠে। যাঁরা নতুন কেরিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হয়ে উঠতে পারবেন। নিজের পছন্দের ক্ষেত্রের কর্মরত মানুষদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। এমনকী এই সংক্রান্ত ইভেন্ট এবং ওয়ার্কশপেও যোগ দিতে হবে।
advertisement
রেজিউমে আপডেট:
আগে থেকে বানানো রেজিউমে যদি সব জায়গায় জমা দেন কেউ, তাহলে সেটা খুব একটা কার্যকর হবে না। বরং নতুন একটা আপডেটেড রেজিউমে বানাতে হবে। সেই সঙ্গে লিঙ্কডইন প্রোফাইলও আপডেট করতে হবে। এতে প্রফেশনাল প্রোফাইল পর্যালোচনা করতে সুবিধা হবে নিয়োগকারীদের। রেজিউমে-তে নিজের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার উপরেও জোর দিতে হবে।
আরও পড়ুন: ফের খানিকটা বাড়ল অশোধিত তেলের দাম! কলকাতায় পেট্রোল ডিজেলের দাম কত হল জানুন
প্রাসঙ্গিক অভিজ্ঞতা:
নতুন ক্ষেত্রে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য বিভিন্ন কোর্স করতে হবে। তার সার্টিফিকেটও রাখতে হবে নিজের কাছে। এতে দক্ষতা বাড়বে এবং জ্ঞানের প্রসার ঘটবে। এছাড়া এই সব কোর্স নতুন ক্ষেত্রে জরুরি ও প্রাথমিক জ্ঞান আহরণে সাহায্য করবে।
নমনীয় হতে হবে:
নতুন ক্ষেত্রে প্রবেশের জন্য নিজের মনকে নমনীয় রাখতে হবে। নতুন ক্ষেত্রে প্রবেশের জন্য কম বেতন হলেও চলবে, এমন মনোভাব রাখা বাঞ্ছনীয়। এতে অভিজ্ঞতাও বাড়বে আর সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বেতনক্রমও বৃদ্ধি পাবে।
আত্মবিশ্বাসী থাকতে হবে:
নিজের দক্ষতা ও যোগ্যতার উপর আত্মবিশ্বাস রাখতে হবে। কেরিয়ার বদলানোর ক্ষেত্রে এটাই সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ। আর সব থেকে বড় কথা হল, ব্যর্থতায় আসতে পারে। তবে তাতে থেমে গেলে চলবে না। কারণ ব্যর্থতার পাঠই এক সময় সাফল্য এনে দেবে।