কুকির ব্যবসা:
এই সময়ে অনেকেই প্রিয় মানুষকে কুকিজ উপহার দিয়ে থাকেন। ফলে কুকি বানাতে জানলে তো কথাই নেই! স্বল্প মূলধন নিয়ে কুকিজের ব্যবসা করা যেতে পারে। আর অনলাইনে বিক্রয় করার অপশন তো রয়েছেই!
আরও পড়ুন: ভ্যালেন্টাইন্স ডে-তে রয়েছে টাকা উপার্জনের অঢেল সুযোগ! চেষ্টা করে দেখবেন না কি?
চকোলেটের ব্যবসা:
advertisement
আজকাল উপহার হিসেবে হ্যান্ডমেড চকোলেটের দারুন কদর। ফলে এটাও খুবই ভাল উপায়। চকোলেট তৈরি করতে জানলে তাই ভ্যালেন্টাইন্স ডে-র সময় এই ব্যবসা করতে পারেন। আর এতে খুবই স্বল্প মূলধন লাগে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং:
যাঁদের ব্লগ এবং ওয়েবসাইট রয়েছে, তাঁরা সেখান থেকেই কিছু সামগ্রী বিক্রি করা শুরু করতে পারেন। কিন্তু কেমন হবে সেই সামগ্রী? আসলে এই সময় পার্সোনালাইজড উপহার, ফুল, গ্রিটিংস কার্ড, চকোলেট ইত্যাদি বিক্রি করা যাবে।
আরও পড়ুন: দাম বাড়ল সোনা-রুপোর গয়নার, আর কত বাড়তে পারে দাম ? জেনে নিন এখানে
ফ্লোরিস্ট বা ফুলের দোকান:
ফুলের দোকান খোলা যেতে পারে। বিনিয়োগের ক্ষমতা অনুযায়ী নানা ধরনের উপহারযোগ্য ফুল রাখতে হবে। আসলে এই সময় সমস্ত প্রেমিক-প্রেমিকাই একে অপরকে ফুল উপহার দিয়ে থাকেন। আর তা বিক্রি করা যাবে অফলাইন এবং অনলাইনেও।
গ্রিটিংস কার্ড:
ভ্যালেন্টাইন্স ডে-র গ্রিটিংস কার্ডও খুবই জনপ্রিয় উপহার। এই সময় হ্যান্ডক্র্যাফ্টেড কার্ড এবং ডিজিটাল প্রিন্টেড কার্ডের চাহিদা খুবই বেশি। আর সব থেকে বড় কথা হল, এই ব্যবসায় খুবই স্বল্প মূলধন লাগে। এমনকী বাড়িতেই শুরু করা যাবে ব্যবসা।
পার্সোনালাইজড উপহারের ব্যবসা:
মার্কেটিংয়ের অভিজ্ঞতা থাকলে পার্সোনালাইজড উপহারের ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে। কারণ এই ধরনের উপহারের চাহিদা আজকাল বেড়েছে। অনলাইন কিংবা রিটেল স্টোরের মাধ্যমেই এই ব্যবসা দাঁড় করানো সম্ভব।
সফট টয়ের ব্যবসা:
সফট টয়ও খুবই পছন্দের উপহার এই সময়। আর এই ধরনের টয় বানাতে জানা থাকলে তো কথাই নেই! শুরু করা যেতে পারে সফট টয়ের ব্যবসা। না-জানা থাকলেও অসুবিধা নেই। রি-সেলও করা যেতে পারে।