আরও পড়ুন: পোস্ট অফিসের সেরা ৫ স্কিম, ব্যাঙ্কের থেকেও বেশি লাভ, মিলবে কর ছাড়ও!
আলুর চিপসের সঙ্গে কম-বেশি সবাই পরিচিত। মুচমুচে, মুখরোচক এই চিপস পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার। বাচ্চা থেকে বুড়ো, আলুর চিপস খেতে সবাই খুব পছন্দ করেন। তাই বিভিন্ন কোম্পানির আলুর চিপসে ছেয়ে গিয়েছে বাজার। ফলে বোঝা যাচ্ছে এর চাহিদা কতখানি! তাই যে কেউ বাড়িতেই ছোট আকারে আলুর চিপস তৈরির ব্যবসা শুরু করতে পারেন। পুঁজি লাগবে কম, চাহিদা প্রচুর সঙ্গে আয় দুর্দান্ত। ব্যবসা বড় করলে আয়ও বাড়বে পাল্লা দিয়ে।
advertisement
আরও পড়ুন: দেশে আর ঘটবে না রেল দুর্ঘটনা! ‘কবচ প্রযুক্তির’ মাধ্যমে সুরক্ষিত হবে যাত্রা
৯৫০ টাকায় ব্যবসা শুরু
যে কোনও ব্যবসায় নামতে গেলে দরকার মোটা টাকা। যার বেশিরভাগটাই মেশিন বা যন্ত্রপাতি কিনতে খরচ হয়। বেরিয়ে যায় কয়েক লক্ষ টাকা। কিন্তু আলুর চিপস তৈরির ব্যবসায় মাত্র ৮৫০ টাকায় মেশিন পাওয়া যাবে। হ্যাঁ, আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই, এটাই সত্যি। অ্যামাজন, ফ্লিপকার্টের মতো সংস্থা থেকে অনলাইনেই মেসিন কেনা যাবে। এটা চালাতে বিদ্যুতেরও প্রয়োজন হবে না। এর সঙ্গে কাঁচামাল কিনতে খরচ হবে ১০০ থেকে বড়জোর ২০০ টাকা। তাই প্রাথমিক পর্যায়ে ব্যবসা শুরু করতে ৯৫০ টাকার বেশি খরচ করতে হবে না।
কীভাবে বিক্রি হবে
চিপস, ফ্রাইয়ে বুঁদ তরুণ প্রজন্ম। শুধু তরুণ কেন, ৮ থেকে ৮০ সবার পছন্দ। তাই পটেটো চিপসের ছোট দোকান খোলা যায়। বা কার্টে নিয়ে ঘুরে ঘুরেও চিপিস বিক্রি করা যায়। আরেকটা পদ্ধতি হল, ছোট ছোট প্যাকেটে ভরে ঘরে ঘরে বিক্রি করা। পাড়ার বা এলাকার দোকানদার বা খুচরো বিক্রেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের ডেলিভারি দেওয়া যায়। এর ফলে ধীরে ধীরে নেটওয়ার্ক বাড়বে। মাত্র কয়েক মাসেই ব্যবসা বড় হবে।
আরও পড়ুন: এই শহরে ৮২.৯৬ টাকায় মিলছে পেট্রোল, দেখে নিন আপনার শহরে জ্বালানির দর
কত টাকা লাভ হবে?
ব্যবসার শুরুতেই কাঁচামালের খরচের ৭-৮ গুণ লাভ করা যায়। একদিনে ১০ কেজি আলুর চিপস তৈরি করে বিক্রি করতে পারলে হাজার টাকা লাভ হবে। তার মানে মাসে ৩০ হাজার টাকা আয়। ধীরে ধীরে ব্যবসা বাড়লে মাসে ৫০ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব।