আরও পড়ুন: জোম্যাটো, পেটিএমের শেয়ার পাননি? শাপে বর হয়েছে, এখন মিলছে বিপুল ছাড়!
ডেয়ারি ফার্মিং -
এই ব্যবসার সবথেকে বড় সুবিধা হল সরকারি সাহায্য পাওয়া যায়। সরকারি সাহায্যে শুরু করা যেতে পারে ডেয়ারি ফার্মিং। এই ব্যবসায় প্রায় ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা আয় করা সম্ভব। কেউ যদি ছোট আকারে এই ব্যবসা শুরু করতে চায় তাহলে সেটি শুরু করতে পারে। এই ব্যবসার জন্য সরকারের তরফে প্রায় ৩৫ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা সাবসিডি পাওয়া যেতে পারে।
advertisement
আরও পড়ুন: ধাক্কা ক্রেতাদের, দাম বাড়ল দেশের সর্বাধিক বিক্রিত ইলেকট্রিক গাড়ির,জানুন নতুন দাম
মাটির তথ্যের ব্যবসা -
এই ধরনের ব্যবসা গ্রামে চালু করা যেতে পারে। গ্রামে খোলা যেতে পারে মাটির ল্যাব। কারণ গ্রামের কৃষকদের মাটি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানা প্রয়োজন। কৃষকদের কৃষি কাজে সহায়তা করার জন্য গ্রামে এই ধরনের ল্যাব খুলে ব্যবসা করা যেতে পারে। এই ধরনের ল্যাবের মাধ্যমে মাটির তথ্য দিয়ে ভাল টাকা উপার্জন করা সম্ভব। কম টাকা বিনিয়োগ করে ভাল টাকা উপার্জন করার জন্য এই ব্যবসা খুবই লাভজনক।
আরও পড়ুন: বাড়ির রান্নার গ্যাসের দাম বৃদ্ধির মধ্যে দাম কমল Commercial Cylinder-এর
পশু খাদ্যের ব্যবসা -
বর্তমান সময়ে ভারতে মোট পশুর সংখ্যা হল প্রায় ৫৩ কোটি। সুতরাং এদের খাদ্যের ব্যবসা খুবই লাভজনক। পশুদের স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য এবং দুধের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য পশুদের খাদ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর ফলে পশুদের খাদ্যের ব্যবসা খুবই লাভজনক হতে পারে। কম টাকা বিনিয়োগে শুরু করা যেতে পারে এই ধরনের ব্যবসা।