১৮ এপ্রিল ২০২২ থেকে ১৭ এপ্রিল ২০২৩ পর্যন্ত এর স্টক বেড়েছে ৪৮ শতাংশ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্টকটি দীর্ঘ মেয়াদে পোর্টফোলিওতে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। ১৯৭৫ সালে কোম্পানির আইপিও প্রতি শেয়ার ১০ টাকা মূল্যে এসেছিল, অর্থাৎ কেউ যদি ১০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন, তবে তিনি ১০০০টি শেয়ার পেতেন। এর পরে ১৯৮০ সালে একটি বোনাস শেয়ার মিলেছিল। ১৯৮৯ সালে একটি শেয়ারের জন্য একটি বোনাস শেয়ার পাওয়া যায়। এর পর সরাসরি শেয়ারের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়। ১৯৯১ সালে আবারও বোনাস দেয় কোম্পানিটি। তখন ৫টি শেয়ারে ৩টি বোনাস শেয়ার দেওয়া হয়। এমন অবস্থায় ওই শেয়ারের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৮৪০।
advertisement
১৯৯৪ সালে কোম্পানিটি একের পর এক বোনাস শেয়ার দেয়। তারপর শেয়ারের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে ৭,৬৮০-তে দাঁড়ায়। ২০০৫ সালে কোম্পানিটি ২টি শেয়ারে বোনাস দেয়। শেয়ার সংখ্যা বেড়ে হয় ১১৫২০। ২০০৫ সালে একটি শেয়ার ১০ ভাগে ভাগ করা হয়। শেয়ারের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১,১৫,২০০-তে। ২০১০ সালে আবার ১টি শেয়ারের জন্য ১টি বোনাস মিলছিল। শেয়ার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ২,৩০,৪০০। ২০১৬ সালে কোম্পানিটি ২টি শেয়ারের জন্য একটি বোনাস শেয়ার দেয়। এক্ষেত্রে শেয়ারের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৩,৪৫,৬০০। এখন মোট শেয়ারের সংখ্যা ৩,৪৫,৬০০।
বর্তমান মূল্য ৪০০ টাকা। এমন অবস্থায় ১০ হাজার টাকা এখন পর্যন্ত প্রায় ১৩.৮২ কোটি টাকা হয়েছে। মোট ৪৮ বছর সময় নিয়েছে। বার্ষিক ২২ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া গেছে। বাজার মূলধনের দিক থেকে
HUL-এর বাজার বর্তমানে ৬ লক্ষ কোটি টাকা। আইটিসির মার্কেট ক্যাপ ৫ লাখ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন, CBI-ED জিজ্ঞাসাবাদ প্রসঙ্গ! অভিষেককে নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত সুপ্রিম কোর্টের
আরও পড়ুন, AC, কুলারের প্রয়োজন নেই! একটুকরো বরফই করে দেবে আপনার ঘর ঠান্ডা, জানুন কীভাবে
HUL-এর আয়ে বার্ষিক ৮ শতাংশ বৃদ্ধি হয়েছে।আইটিসির আয়ে বার্ষিক ৯ শতাংশ বৃদ্ধি হয়েছে। HUL-এর বার্ষিক মুনাফা বেড়েছে ১৩ শতাংশ হারে।
আইটিসির বার্ষিক মুনাফা বেড়েছে ১০ শতাংশ হারে। HUL-এর স্টক বেড়েছে ১৮ শতাংশ হারে। আইটিসির স্টক বেড়েছে ৭ শতাংশ হারে।