রিলায়েন্স রিটেইল ভেঞ্চার্সের ডিরেক্টর ইশা আম্বানি বলেছেন, ‘‘ ভারতীয় বস্ত্রে যে আভিজাত্য, স্টাইল, নক্সার স্বকীয়তা, বিশেষত, ছাপা এবং টেক্সটাইলে পেইন্টিং এবং বুনন পাওয়া যায়, সে রকম পৃথিবীর খুব কম দেশেই দেখা যায় ৷ রিতু কুমারের ব্র্যান্ডের পরিচিতি মজবুত ৷ ফ্যাশন এবং রিটেলের ক্ষেত্রে সব মিলিয়ে তিনি একজন পরিপূর্ণ লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ৷ আমরা তাঁর ব্যবসায়িক সঙ্গী হতে পেরে আনন্দিত ৷ আমাদের দেশীয় কাপড় ও শিল্পের ক্ষেত্রে আমরা একসঙ্গে বৃহৎ মঞ্চ তৈরি করতে চাই -ভারত এবং সেইসঙ্গে সারা পৃথিবীর জন্য ৷ যাতে আন্তর্জাতিক বস্ত্রের নিরিখে আমাদের শিল্পকলা তার প্রাপ্য সম্মান ও পরিচিতি পায় ৷’’
advertisement
আরও পড়ুন : ফের বাড়তে শুরু করল সোনা-রুপোর দাম, দেখে নিন কলকাতায় আজ কত হল ১০ গ্রামের দাম
ভারতের সবথেকে পুরনো ফ্যাশন হাউসের প্রতিষ্ঠাতা রিতু কুমারের কথায়, ‘‘ভারতের বস্ত্র শিল্পের ইতিহাস নিয়ে গবেষণা এবং তাকে নতুন করে জাগিয়ে তোলার যে কাজ আমি শুরু করেছিলাম তাকেই আরও সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে এই আশাব্যঞ্জক পদক্ষেপ ৷ এই আখ্যান আবার বলা প্রয়োজন ৷’’
আরও পড়ুন : সুখবর: Aadhaar দেখিয়ে সঙ্গে সঙ্গে পেয়ে যাবেন LPG গ্যাস কানেকশন, মিলবে সাবসিডির সুবিধাও
ঐতিহ্যবাহী ‘রিতু কুমার ব্র্যান্ড’-এর ভিত্তি ভারতের সমৃদ্ধ বস্ত্রসম্পদ ৷ সমসাময়িক ভারতীয় নারী কীভাবে সাজেন, তার প্রতীক হল এই ব্র্যান্ড ৷ ভারতের ফ্যাশন ইতিহাসে এই ব্র্যান্ড একটি ঐতিহ্য ৷ ‘লেবেল রিতু কুমার’-এর পথচলা শুরু হয়েছিল ২০০২ সালে ৷ এই নাম বিখ্যাত হয়ে আছে তুলনামূলকভাবে অল্পবয়সিদের জন্য পাশ্চাত্য ঘরানার পোশাক তৈরি করার জন্য ৷ ‘আর আই রিতু কুমার’ হল বিয়ের পোশাকের জন্য প্রসিদ্ধ ৷ অন্যদিকে, ব্র্যান্ড পোর্টফোলিয়োতে নবতম সংযোজন ‘আরকে’-এর লক্ষ্য বৃহত্তর ক্রেতাসারণি ৷ ‘রিতু কুমার হোম অ্যান্ড লিভিং’-এ সাজানো আছে বাড়ির অন্দরসজ্জার পশরা ৷