এর ফলে ব্যবসার খরচও অনেক কম। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কী ভাবে কম খরচে কোয়েল পাখির ব্যবসা করে মোটা মুনাফা অর্জন করা সম্ভব।
কোয়েলের মাংস মুরগির তুলনায় অনেক সুস্বাদু এবং পুষ্টিতেও ভরপুর। এতে চর্বির পরিমাণ নগণ্য। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাজারে কোয়েলের ডিম ও মাংসের চাহিদা বেড়েছে। এই কারণেই কোয়েল পাখির চাষ করে নিজেদের ভাগ্য ফেরানোর চেষ্টা করছেন অনেকে। কোয়েল চাষের সবচেয়ে ভাল দিক হল মুরগি-হাঁসের চাষের তুলনায় খরচ খুবই কম এবং লাভ বেশি।
advertisement
আরও পড়ুন: ভরা বিধানসভা, সকলকে চমকে দিয়ে এ কী করলেন বাবুল সুপ্রিয়! অনুরোধ খোদ স্পিকারের
কোয়েল ৩০ থেকে ৪০ দিনের মধ্যে বড় হয় –
কোয়েল পাখির প্রাপ্তবয়স্ক হতে ৩০ থেকে ৪০ দিন সময় লাগে। এর পর স্ত্রী কোয়েল ডিম পাড়া শুরু করে। কোয়েলের ডিমে ফসফরাস ও আয়রনের পরিমাণ বেশি। এর শক্তিবর্ধক বৈশিষ্ট্যের কারণে এটি অনেকেরই পছন্দ। চাষাবাদের পাশাপাশি কিছু সংখ্যক কোয়েল পালন করে কৃষকরা ভাল মুনাফা অর্জন করতে পারেন। গয়াতে এমনই এক যুবক রয়েছেন যিনি বিগত ৩ বছর ধরে কোয়েল পালন করে ভাল আয় করছেন।
আরও পড়ুন: সামনে শুভেন্দু, বুধের পর বৃহস্পতিতেও এককাট্টা বিজেপি! ‘ঝড়ের’ অপেক্ষায় বিধায়করা
তিন বছর ধরে কোয়েল পালন –
গয়ার পারইয়া ব্লকের উত্তর বাজার পাড়িয়া এলাকার বাসিন্দা কুমার গৌতম জানিয়েছেন যে, বিগত ৩ বছর আগে তিনি আরওয়াল জেলা থেকে কোয়েলের বাচ্চার অর্ডার দিয়েছিলেন। তখন থেকেই তিনি ব্যবসা শুরু করেন। কুমার গৌতম জানিয়েছেন, তখন এক দিনের কোয়েলের বাচ্চার দাম ছিল প্রতি পিস ১০ টাকা। এখন প্রতি পিস ১২ টাকা পাওয়া যাচ্ছে। অন্য দিকে, বড় সাইজের কোয়েলের দাম ৬৫-৭০ টাকা। বর্তমানে তাঁর কাছে দুই হাজারের বেশি কোয়েল পাওয়া যাচ্ছে।