আরও পড়ুন- ডিজিটাল গোল্ডে বিনিয়োগ কি নিরাপদ? ট্যাক্সের পরিমাণই বা কী? দেখে নিন এক নজরে
ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট (National Savings Certificate)
পোস্ট অফিসের এই ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট স্কিমে বিনিয়োগ করলে বেশি রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই স্কিমে বিনিয়োগ করলে প্রতি বছর ৬.৮ শতাংশ সুদ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই স্কিমে ন্যূনতম ১০০০ টাকার বিনিয়োগ করতে হবে। এছাড়া এই স্কিমে বিনিয়োগ করার কোনও ঊর্ধ্বসীমা নেই। পোস্ট অফিসের এই ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট স্কিমে ৫ বছরের জন্য বিনিয়োগ করা যেতে পারে। ইন্ডিয়া পোস্ট অনুযায়ী এই স্কিমের খাতা ১০০ টাকা দিয়ে খোলা যেতে পারে।
advertisement
পোস্ট অফিস টাইম ডিপোজিট (Post Office Time Deposit)
পোস্ট অফিসের পোস্ট অফিস টাইম ডিপোজিট স্কিমে ফিক্সড ডিপোজিট করা যেতে পারে। এই স্কিমে ১ বছর, ২ বছর, ৩ বছর এবং ৫ বছরের জন্য বিনিয়োগ করা যায়। এখানে ব্যাঙ্কের থেকে বেশি পরিমাণে সুদ পাওয়া যায়। পোস্ট অফিসের এই স্কিমে প্রতি বছর ৬.৭ শতাংশ সুদ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই স্কিমে সেকশন ৮০সি-র সাহায্যে ট্যাক্স ছাড় পাওয়া সম্ভব। পোস্ট অফিসের এই স্কিমে নগদ এবং চেকের মাধ্যমে বিনিয়োগ করা যায়।
আরও পড়ুন- 4G ডাউনলোড স্পিড তালিকায় শীর্ষে Jio, আপলোড স্পিডে এগিয়ে কে ? জানাচ্ছে TRAI রিপোর্ট
কিষান বিকাশ পত্র (Kisan Vikash Patra)
পোস্ট অফিসের এই কিষান বিকাশ পত্র স্কিমে বিনিয়োগের দ্বিগুণ রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই স্কিমে ২০২১ সালে ৬.৯ শতাংশ সুদ দেওয়ার ঘোষণা করা হয়েছে। এখানে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ ১২৪ মাসে দ্বিগুণ হয়ে যাবে। এই স্কিমের ম্যাচিউরিটির সময় হল ১২৪ মাস। কেউ যদি এই স্কিমে ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে তাহলে ম্যাচিউরিটির সময় সে ২ লাখ টাকা রিটার্ন পাবে।