বাঁকুড়ার লাল মাটিতেও বেদানা চাষ করে ভাল ফলন এনে দিচ্ছে পরশমনি ফার্ম। পরীক্ষামূলক ভাবে আপাতত ৫০০ টি বেদানা গাছ থেকে প্রায় কাগজে কলমে ৪০০ কেজি ফলন আসতে পারে। আসন্ন বর্ষাতে আরও বেদানা বসানো হবে, এমনটাই জানা গেছে। বিক্রির জন্য বেশি দূরে না বাঁকুড়ার বাজারে প্রায় ১৮০ থেকে ২০০ টাকা প্রতি কেজিতে বিক্রি হচ্ছে পরশমণির বেদানা। গাছের বয়স কম হওয়ার কারণে কিছুটা ফল ইচ্ছাকৃতভাবে নষ্ট করা হচ্ছে যাতে গাছের কোন ক্ষতি না হয় ফলে এই ভবিষ্যতে ফলন আরও বাড়বে বলে আশা রাখছে পরশ মনি রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন।
advertisement
আরও পড়ুন: সহজেই কোটি টাকার মালিক হতে চান? আপনার জন্য রইল এই পদ্ধতি
আরও পড়ুন: Pan-Aadhaar লিঙ্ক না করালে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট কি ব্লক হয়ে যাবে? জেনে নিন এখনই!
পরীক্ষামূলক চাষাবাদ ছাড়াও সম্পূর্ণ জৈব সার ব্যবহার করে চাষ করতে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে পরশমনি। জৈব পদ্ধতিতে ৫০০টি বেদানা গাছ বসিয়ে চাষ করে বছরে দুইবার ফলনের আশা করছে পরশমণি। মানব দেহের অজৈব খাদ্য বা অজৈব সারের মাধ্যমে উৎপাদিত খাদ্যের আসক্তি দূর করতেই এমনটা উদ্যোগ বাঁকুড়া জেলার পরশমনি ফার্মের। বাঁকুড়া জেলার রুক্ষ মাটিতেও বিভিন্ন ধরনের ফল এবং সবজির চাষ করে অন্যান্য জেলাকে দিশা দেখাচ্ছে বাঁকুড়ার পরশমণি। ভবিষ্যতে সম্পূর্ণ জৈব পদ্ধতিতে চাষ করার জন্য অগ্রিম ভূমিকা নেবে এই ফার্ম।
Nilanjan Banerjee





