TRENDING:

Personal Loan: লোন নিয়েও টাকা মেটাচ্ছে না? জেনে নিন কত রকম মুশকিলে পড়তে পারেন

Last Updated:

Personal Loan: ক্রেডিট স্কোর কমে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। তবে এই সব কিছুই সময়ের উপর নির্ভর করে

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
Personal Loan: হঠাৎ টাকার প্রয়োজন। কী করা যায়? এই পরিস্থিতিতে অনেকেই পার্সোনাল লোন নিচ্ছেন। পরিসংখ্যান বলছে, পার্সোনাল লোন নেওয়ার সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। কিন্তু কেউ যদি পার্সোনাল লোন নেওয়ার পর তা পরিশোধ না করেন, তাহলে কী হবে?
জেনে নিন কত রকম মুশকিলে পড়তে পারেন
জেনে নিন কত রকম মুশকিলে পড়তে পারেন
advertisement

এর উত্তর হল, অনেক কিছু হতে পারে। অ্যাকাউন্ট ডিফল্ট হয়ে যেতে পারে, অ্যাকাউন্টের ব্যালেন্স আটকে দেওয়া হতে পারে, এমনকী গ্রাহকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ পর্যন্ত করতে পারে ব্যাঙ্ক। এছাড়া ক্রেডিট স্কোর কমে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। তবে এই সব কিছুই সময়ের উপর নির্ভর করে।

০ থেকে ৩০ দিন: সাধারণত ৩০ দিন বা এক মাস হল বিলিং চক্র। এই সময় পেরিয়ে গেলে ঋণদাতা ক্রেডিট ব্যুরোতে রিপোর্ট করে। এর একদিন বেশি হলে জরিমানা দিতে হয়। তবে গোটাটাই নির্ভর করছে ঋণদাতার উপর।

advertisement

৩০ দিন থেকে ৬০ দিন: ৩০ দিনের সময়সীমা পেরিয়ে গেলে ঋণদাতা ক্রেডিট ব্যুরোতে রিপোর্ট করবে। ক্রেডিট রিপোর্টে ৭ বছর পর্যন্ত এই দাগ থাকবে। ঋণগ্রহীতার অ্যাকাউন্টও ‘অপরাধী’ হিসেবে চিহ্নিত হবে।

৬০ দিন থেকে ৯০ দিন: ঋণদাতা ঋণগ্রহীতার সঙ্গে যোগাযোগ করবে এবং ঋণ পরিশোধ করার আর্জি জানাবে। এরপরেও যদি ঋণগ্রহীতা টাকা না মেটান, তাহলে ক্রেডিট রিপোর্টে আরও ৩০ দিন যোগ হবে।

advertisement

৯০ দিন থেকে ১২০ দিন: তিন মাস থেকে ছয় মাস পর্যন্ত টাকা শোধ না করলে ঋণগ্রহীতার অ্যাকাউন্ট আর ‘অপরাধী’ নয়, ‘ডিফল্টার’ হিসেবে গণ্য হবে। অর্থাৎ ঋণখেলাপি। এর অর্থ হল, ঋণগ্রহীতা চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ঋণ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছেন।

আরও পড়ুন, মর্মান্তিক পরিণতি! চার কন্যাসন্তানের পানীয়তে বিষ বাবার, ক্যানিংয়ে খুনের চেষ্টা!

advertisement

আরও পড়ুন, কাঁধে মরণাপন্ন তরুণী, তিন ঘণ্টা হেঁটে হাসপাতালে পরিবার! মালদহে শিউরে ওঠা ছবি

১২০ দিন বা তার বেশি: টানা ছয় মাস ঋণ পরিশোধ না করলে ঋণদাতা ‘চার্জ অফ’ করবে। ক্রেডিট রিপোর্টেও এর উল্লেখ থাকবে। অর্থাৎ ঋণদাতা ঋণগ্রহীতার থেকে ঋণ শোধের আশা ছেড়ে দিয়েছে। বদলে তৃতীয় পক্ষকে এই ভার দেওয়া হয়। সে এবার ঋণের টাকা আদায়ের কাজ শুরু করবে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

আর তৃতীয় পক্ষ বা ‘কালেকশন এজেন্সি’-র কাছে দায়িত্ব গেলে ঋণগ্রহীতার অ্যাকাউন্ট ‘সেপারেট অ্যাকাউন্ট’ হিসেবে বিবেচিত হয়। ক্রেডিট রিপোর্টে ‘চার্জ অফ’ থাকবে। কালেকশন এজেন্সি টাকা পাওয়ার জন্য মামলা করতে পারে। মামলার ফলাফলের উপর বাকিটা নির্ভর করবে। আদালত ঋণগ্রহীতার বাড়ি বা সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে পারে।

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Personal Loan: লোন নিয়েও টাকা মেটাচ্ছে না? জেনে নিন কত রকম মুশকিলে পড়তে পারেন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল