বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই আর্থিক বছরের শেষে সেই অঙ্কটাই বাড়তে পারে ১৮ থেকে ২০ শতাংশ। যার মধ্যে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ ঋণ অনাদায়ী হতে পারে বলেও জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। আর নতুন করে এনপিএ বা অনুৎপাদক সম্পদ বৃদ্ধির ফলে করোনা পরবর্তী সময়ে দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির পথে বাধা তৈরি হতে পারে বলেও মনে করছেন তাঁরা। ‘এক অভূতপূর্ব সময়ের মধ্যে দিয়ে আমরা যাচ্ছি, আগের ত্রৈমাসিকগুলিতে বিভিন্ন ব্যাঙ্কে অনুৎপাদক সম্পদের পরিমাণ যা ছিল, আশঙ্কা করা হচ্ছে, সামনের দিনগুলিতে তাঁর পরিমাণ দ্বিগুণ হয়ে যেতে পারে ৷’ সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন এক সরকারি ব্যাঙ্কের উচ্চ আধিকারিক।
advertisement
যদিও এই মন্তব্য করার সময় তাঁরা নিজেদের পরিচয় প্রকাশ করতে চাননি। এমনকী, এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ও অন্যান্য কয়েকটি রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্কের কাছে বিস্তারিত মন্তব্য প্রকাশ করতে ই–মেল করা হলেও তাঁরা উত্তর দিতে চাননি বলেই জানা গিয়েছে।
করোনা সংক্রমণ ও তার জন্য লকডাউনের ফলে দেশের অর্থনীতি এখন থমকে গিয়েছে। একাধিক আন্তর্জাতিক সংস্থা পৃথিবী জুড়ে মন্দার আশঙ্কা করলেও এই করোনা আতঙ্কের মধ্যেও ভারতের অর্থনীতি শক্তিশালী থাকবে বলেই তাঁরা মনে করেছেন। তাঁরা জানিয়েছিলেন, এতকিছুর মধ্যে ভারতের জিডিপি সামান্য হলেও বৃদ্ধি পাবে। যেখানে পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশের জিডিপি হ্রাস পেতে পারে।
