ঘোড়ারসের এসকে গ্রীন নার্সারির উদ্যোক্তা শাহাবুদ্দিন জানান, এই গাঁদা ফুলটি এলাকার জন্য একেবারে নতুন। এর বিশেষত্ব ফুলের আকার অনেক বড়, আর একেকটি গাছে ফুল ফোটে প্রচুর পরিমাণে। ফলে সাধারণ গাঁদার তুলনায় ড্রাগন গাঁদা দেখতেই আলাদা, আর সেই কারণেই ক্রেতাদের আগ্রহও বেড়েছে বহুগুণে। শাহাবুদ্দিনের কথায়, এই গাছের আরেকটি বাড়তি সুবিধা হলগাছটি বেশি বড় হয় না, অর্থাৎ কম উচ্চতার মধ্যেই গাছে টইটম্বুর ফুল ধরে। ফলে ঘর সাজান, বাগান সাজান কিংবা টবে রাখার জন্যও এটি আদর্শ পছন্দ হয়ে উঠছে।
advertisement
শীতকাল মানেই ফুলের মৌসুম। আর সেই সময় নার্সারিতে যে অতিরিক্ত ভিড় দেখা যায়, সেখানে ড্রাগন গাঁদা ইতিমধ্যে আলাদা জায়গা দখল করে ফেলেছে। উদ্যোক্তা জানান, তিনি মোট প্রায় ৪০ হাজার চারা তৈরি করেছিলেন, যার মধ্যে ৩৬ হাজারই ইতিমধ্যে বিক্রি হয়ে গেছে। নতুন ভ্যারাইটির চাহিদা দেখে বাড়ছে আশাবাদ। বসিরহাটের ফুলপ্রেমীদের কাছে ড্রাগন গাঁদা এখন শীতের মরসুমের নতুন আকর্ষণ— রঙের ছটায় যেটি ইতিমধ্যেই নজর কেড়েছে সকলের।





