বর্তমানে গয়নার কাজে মুক্তর ব্যবহার ব্যাপকভাবে বাড়ছে। সেই বাজার চাহিদাকে সামনে রেখে সরকারের এই বিশেষ পদক্ষেপকে স্থানীয়রা দেখছেন সম্ভাবনার বড় মাধ্যম হিসেবে। খুব কম পুঁজিতে শুরু করা গেলেও এতে লাভজনক আয় সম্ভব, যা প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষকে আর্থিকভাবে স্বনির্ভর করে তুলতে পারে।
আরও পড়ুন: সোনা ও রুপোর উপর এখন কত GST? গয়নার জন্য আলাদা নিয়ম, জানেন কি?
advertisement
বিশেষজ্ঞদের মতে, সুন্দরবনের মতো জলবেষ্টিত অঞ্চলে মুক্ত চাষ একটি টেকসই বিকল্প আয়ের পথ হতে পারে। একই সঙ্গে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হওয়ায় যুব সমাজও আগ্রহী হচ্ছে এই উদ্যোগে অংশ নিতে। ফলে কৃষি নির্ভর সুন্দরবনে মুক্ত চাষ গড়ে তুলতে পারে নতুন অর্থনৈতিক দিগন্ত। প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারীরা জানিয়েছেন, আগে মুক্ত চাষ সম্পর্কে তাঁদের ধারণা ছিল না।
আরও পড়ুন: Credit Card দিয়ে বন্ধুদের সাহায্য করছেন? আপনার বাড়িতে আয়কর নোটিশ আসতে পারে, জেনে নিন কীভাবে এড়াবেন
কিন্তু এখন সরকারের উদ্যোগে বিষয়টি বুঝতে পেরে তাঁরা আশাবাদী। তাঁদের বিশ্বাস, সঠিক পরামর্শ ও বাজার ব্যবস্থা থাকলে মুক্ত চাষই ভবিষ্যতে সুন্দরবনের অর্থনীতিকে শক্ত ভিত দিতে পারে। সঠিক প্রযুক্তি ও বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ব্যবহার করা গেলে আন্তর্জাতিক বাজারেও এই মুক্তের চাহিদা তৈরি করা সম্ভব। ফলে শুধু স্থানীয় অর্থনীতি নয়, বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনেও অবদান রাখতে পারে এই উদ্যোগ।
জুলফিকার মোল্যা