রজনীশ কুমার আরও উল্লেখ করেছেন যে ঋণ দেওয়ার ব্যবসা শুধুমাত্র ঋণ দেওয়া নয়। এখানে আবেগ এবং সংযোগের বিষয়টিও জড়িয়ে। এখানেই মাইক্রো ফিনান্স-সহ নন-ব্যাঙ্কিং সংস্থাগুলো এগিয়ে রয়েছে ব্যাঙ্কগুলোর থেকে৷ তিনি বলেন, আর্থিক খাতে প্রায় ২৩ শতাংশ ঋণ দেওয়া হয় এনবিএফসি-র মাধ্যমে।
আরও পড়ুন-ম্যারেজ লাইনই বলে দেবে কেমন হবে আপনার বৈবাহিক জীবন; কীভাবে দেখবেন? জেনে নিন
advertisement
অনুষ্ঠান চলাকালীন প্রাক্তন এসবিআই প্রধান তাঁর বই 'দ্য কাস্টডিয়ান অফ ট্রাস্ট: অ্যা ব্যাঙ্কার্স মেমোয়ার' (The Custodian of Trust: A Banker’s Memoir) সম্পর্কে পুরস্কার বিজয়ী লেখক এবং কলামিস্ট তমাল বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Tamal Bandyopadhyay) সঙ্গে খোলামেলা আড্ডায় কথা বলেছেন। প্রাক্তন এসবিআই প্রধান ভিএফএস ক্যাপিটালকে এই কারণে অভিনন্দন জানিয়েছেন যে তারা গত ৩০ বছর ধরে দারিদ্র্য মোচন, নারীর ক্ষমতায়ণ এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরিতে উল্লেখযোগ্য কাজ করছে।
অনুষ্ঠানে ভিএফএস ক্যাপিটাল লিমিটেডের এমডি এবং সিইও কুলদীপ মাইতি (Kuldip Maity) বলেন, “ভিএফএস ক্যাপিটাল গত ৩ দশক ধরে ঋণ দেওয়ার ব্যবসায় রয়েছে। বর্তমানে ১৩টি রাজ্যে আমাদের ২৪৭টি শাখা রয়েছে এবং আমরা এই অর্থবছরে আরও ৩৫টি শাখা খোলার পরিকল্পনা করছি। রাজস্থানে ব্যবসায়িক কার্যক্রম চালু করার পরিকল্পনা করেছি। এছাড়াও এই অর্থবছরের শেষ নাগাদ আমাদের ঋণ দেওয়ার ক্ষমতাকে ১৫০০ কোটি টাকায় বাড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি। ২০২২ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত আমরা ৮০৩ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছি।”
আরও পড়ুন- মা হবেন আলিয়া, বিয়ের ৩ মাসের মধ্যে সুখবর, সোনোগ্রাফির ছবি দিলেন হবু মা, সঙ্গে রণবীর
কুলদীপ আরও বলেছেন যে মহামারীর শেষ দুই বছরে তাঁর কোম্পানি একটি সতর্ক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে চলেছিল। সেই কারণে ভিএফএস ক্যাপিটাল এখন সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসনের জন্য ঋণ দেওয়া এবং ক্ষুদ্র মাঝারি শিল্পে (MSME) ঋণ দেওয়ার পরিমাণ বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে।
তিনি বলেছিলেন যে ভিএফএস ক্যাপিটালের মূলধনের পর্যাপ্ততার অনুপাত ২৪.১৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে এবং মহামারী থাকা সত্ত্বেও ‘এ মাইনাস’ রেটিং এমএফআই (আই) গ্রেড রেটিং বজায় রেখেছে।