আরও পড়ুন: ১ এপ্রিল থেকে নতুন নিয়ম, এই সব মোবাইল নম্বরে ব্যাঙ্কিং ও UPI পরিষেবা বন্ধ, জেনে নিন কারণ
মাথাভাঙা এলাকার এক মহিলা ফুল চাষি সুস্মিতা রায় জানান, “এই ফুল চাষ করতে খুব একটা বেশি সময় লাগে না। এছাড়াও খাটনি ও খরচ দুটোই হয় অন্যান্য চাষের তুলনায় অনেকটাই কম। সংসারের যাবতীয় কাজ সামলে চাইলেই যে কোনও মহিলা অধিক রোজগারের আশায় এই চাষ করতে পারেন। এই চাষ থেকে খরচের দ্বিগুণ লাভ ওঠানো যায় সহজেই। এই ফুলের সারাটা বছর বাজারে চাহিদা থাকে। পুজো হোক বা কোনও অনুষ্ঠান বাড়ি। এই ফুল লাগবেই। তাই এই ফুল বিক্রিও হয় প্রচুর। তাই কৃষক মুনাফা পাবেই।”
advertisement
আরও পড়ুন: কখন আপনি Gratuity পাবেন? কীভাবে হিসেব করবেন? রইল শর্ত ও অন্যান্য নিয়ম
তিনি আরও জানান, “পাইকারি কেজি প্রতি ৩০ থেকে ৩৫ টাকা দামে বিক্রি করেন তিনি এই ফুল। আবার এই ফুল খুচরও বিক্রি করে থাকেন তিনি। কিছু সময় মালা বানিয়ে এক একটি মালা ১৫ থেকে ২০ টাকা দামে বিক্রি হয়। তবে এই ভ্যারাইটি চাষ করলে বারো মাস ফুল পাওয়া সম্ভব। তবে ছয় পাস পর্যন্ত এক একটি গাছ ভাল পরিমাণে ফুল দিতে পারে। তারপর গাছটি সরিয়ে সেখানে নতুন গাছ লাগাতে হয়। তবে অন্যান্য চাষে ব্যবহার করা সার এই চাষেও ব্যবহার করা যায়। বিশেষ করে বেগুন চাষের ব্যবহার করা কীটনাশক ব্যবহার করা হয় এই চাষে। তাই অসুবিধা হয় না এই চাষ করতে।”
বর্তমান সময়ে এই ফুল চাষ করে আর্থিক লাভের মুখ দেখছেন কোচবিহার বেশকিছু মহিলা চাষি। এটি চাষ করতে ব্যয় হয় খুবই কম। তবে লাভ থাকে বেশি। তাই কৃষকদের জন্য এই ফুল চাষ করা লাভদায়ক।
Sarthak Pandit





