আরও পড়ুন: পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কে এই বিশেষ অ্যাকাউন্ট থাকলেই পাওয়া যাবে ২০ লাখ টাকার সুবিধা!
যদি স্বর্ণকাররা ২২ ক্যারেট সোনা দাবি করে গ্রাহকদের ১৮ ক্যারেট সোনা বিক্রি করে তবে বিক্রেতার জরিমানা সহ জেল পর্যন্ত হতে পারে। উপভোক্তাদের প্রতারণার হাত থেকে বাঁচাতে কেন্দ্র এই নতুন আইন প্রস্তাবিত করেছে।
কেন হলমার্কযুক্ত গয়না কেনা উচিত?
advertisement
উল্লেখ্য, হলমার্কযুক্ত গয়নায় ক্যারেট বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সোনার মানের পাশাপাশি মূল্যেও পার্থক্য দেখা যায়। ক্যারেট যত বেশি হবে দামও তত বাড়বে। গয়না কেনার সময় গ্রাহকের অবশ্যই সোনার মান যাচাই করে নেওয়া উচিত। কেন্দ্রীয় উপভোক্তা মন্ত্রকের মতে, “গ্রাহকরা যখনই সোনা কিনতে যাবেন, হলমার্ক দেখেই সোনা কিনবেন। হলমার্ক হল এক ধরনের সরকারি গ্যারান্টি এবং এটি ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ড দ্বারা নির্ধারিত করা হয়। হলমার্ক সোনা কেনার সবচেয়ে বড় সুবিধা হল অদূর ভবিষ্যতে যখনই বিক্রি করতে যাবেন আসল দাম পাবেন। সোনার দাম কমে যাবে না।”
আরও পড়ুন: বিনিয়োগের বিকল্প; ৯ টাকার স্টক ৮ মাসে হয়েছে ৬৫০ টাকা, রিটার্ন দিয়েছে প্রায় ৭০০০ শতাংশ!
চলবে না পুরনো স্টকের অজুহাত
২০২০ সালের ১৫ জানুয়ারি কেন্দ্রীয় সরকার এই নতুন নিয়মের মর্মে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে। এই আইন চালু হওয়ার পর পুরনো গয়নাকে হলমার্কে রূপান্তরিত করার জন্য সরকার স্বর্ণকারদের ১ বছরের সময় দেয়। পরে এই মেয়াদ আরও বাড়িয়ে দেওয়া হয়। সোনা বিক্রেতারা যাতে তাদের পুরনো স্টক খালি করতে পারে এবং তাদের যাতে কোনও লোকসান না হয় সেই উদ্দেশ্যেই এই মেয়াদ বাড়ানো হয়েছিল।
আরও পড়ুন: এবার WhatsApp-এর মাধ্যমেই খোলা যাবে ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট, জেনে নিন কী ভাবে!
উপভোক্তা সুরক্ষা আইন ২০১৯ অনুযায়ী, বেআইনিভাবে হলমার্ক ছাড়া সোনার গয়না বিক্রি করতে ধরা পড়লে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা ১ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে।