পলিসি বাছার উপায় -
নিজেদের বাড়ির বিমা করার সময় সবথেকে প্রয়োজনীয় বিষয় হল হোম ইনস্যুরেন্সের পলিসি সঠিক ভাবে বেছে নেওয়া। এর জন্য বাজারে কী কী ধরনের বিমা রয়েছে সেই সম্পর্কে জানতে হবে। সেই সব বিমার থেকে নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী তিনটি বিমা বেছে নিতে হবে। এই তিনটি বিমা থেকে নিজেদের পছন্দ এবং চাহিদা অনুযায়ী যে কোনও একটি হোম ইনস্যুরেন্স পলিসি বেছে নিতে হবে। কিন্তু এক্ষেত্রে একটি বিষয় অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে সেই তিনটি বিমা ভাল করে দেখে নিতে হবে। একটির সঙ্গে আরেকটির তুলনা করে দেখে নিতে হবে কোনটি সবথেকে ভাল নিজেদের জন্য।
advertisement
আরও পড়ুন: রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি সেনসেক্সের বাজারে ঘটাল বিরাট পতন!
নিজেদের বাড়ির জন্য এবং বাড়ির আসবাবপত্রের জন্য আলাদা আলাদা বিমা রয়েছে বাজারে। এর থেকে নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী বিমা বেছে নিতে হবে। এক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল যে, বিমা বেছে নেওয়ার সময় দেখে নেওয়া প্রয়োজন যে সেই বিমা কী কী কভার করছে। অর্থাৎ নিজেদের বাড়ির ক্ষতি হলে, আগুন লাগলে, ডাকাতি হলে ইত্যাদি ক্ষেত্রে বিমা পাওয়া যাবে কি না সেই বিষয়গুলো দেখে হোম ইনস্যুরেন্স বেছে নেওয়া প্রয়োজন।
আরও পড়ুন: দারুণ ব্যাপার ! এই রাজ্যে ট্রাফিক চালানে পাওয়া যাচ্ছে ৫০ শতাংশ ছাড়, মেয়াদ ৩১ মার্চ, জানুন বিশদে
ক্লেম করার উপায় -
বাড়ির ক্ষতি হলে সময়ের মধ্যে সেই ক্ষতির ক্লেম করার জন্য নিজেদের হোম ইনস্যুরেন্সের সব কাগজপত্র এক জায়গায় রাখতে হবে। প্রয়োজনের সময় যেন সহজেই হোম ইনস্যুরেন্সের কাগজপত্র পাওয়া যায় সেই বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখতে হবে। হোম ইনস্যুরেন্সের কাগজপত্র সঠিকভাবে রাখার জন্য ডিজিটালি সেগুলো স্টোর করে রাখলে সেই নথি হারিয়ে যাওয়ার বা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা কম। এর জন্য অনলাইন অ্যাপের সহায়তাও নেওয়া যেতে পারে।
বিভিন্ন ধরনের বিমা কোম্পানির সময়সীমা আলাদা আলাদা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের বিমা কোম্পানির নিয়মের ক্ষেত্রেও কিছু পরিবর্তন হতে পারে। তাই সেই সমস্ত নিয়ম ভাল করে জেনে তার পর ক্লেম করতে হবে। কারণ সময়ের মধ্যে ক্লেম না করলে হোম ইনস্যুরেন্সের সুবিধা পাওয়া যায় না। এর জন্য নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই ক্লেম করতে হবে।