আরও পড়ুন: আজ বাড়ল না কমল ? দেখে নিন আপনার শহরে পেট্রোল ও ডিজেলের লেটেস্ট দাম
শেয়ার ও বন্ডের মতো সোনা বিক্রির উপরে হোল্ডিং পিরিয়ড হিসেবে ক্যাপিটল গেইন ট্যাক্স দিতে হবে ৷ তবে আয়কর ধারা 54 এফ অনুযায়ী এই ধরনের ক্যাপিটল গেইন ট্যাক্স বাঁচানোর পুরো সুযোগ পাবেন ৷ সোনা বিক্রির লাভের উপর ট্যাক্স বাঁচানোর বিকল্প এই ভাবে ব্যবহার করতে পারবেন ৷
advertisement
এই ভাবে ক্যাপিটল গেইনে মিলবে ছাড়
আয়কর বিশেষজ্ঞদের মতে ধারা ৫৪এফ অনুযায়ী, কেবল সোনা বিক্রির উপর নয়, বরং শেয়ার, বন্ড ও মিউচুয়াল ফান্ড অথবা প্রোপার্টি বিক্রি থেকে হওয়া ক্যাপিটল গেইন ট্যাক্সের উপর পুরোপুরি ছাড় পাওয়া যায় ৷ এই সুবিধা কেবল ব্যক্তিগত করদাতারা পেয়ে থাকেন ৷
আরও পড়ুন: Real Estate: রিয়েল এস্টেট সেক্টরের জন্য সুখবর, বাড়ি বিক্রি বেড়েছে ৪০%!
এই বিকল্পে বিনিয়োগে মিলবে ট্যাক্স ছাড়
- আপনি যদি সোনা বিক্রি থেকে হওয়া লাভ বাড়ি বানাতে বা কিনতে ব্যবহার করেন তাহলে পুরো ট্যাক্স ছাড় পাবেন ৷
- সম্পত্তিতে বিনিয়োগ সোনা কেনার এক বছরের মধ্যে করতে হবে, তাহলেই ছাড় মিলবে ৷
- শুধু তাই নয়, আপনি যদি সোনা বিক্রির তিন বছরের মধ্যে নির্মীয়মান সম্পত্তিতে ইনভেস্ট করলে মিলবে ট্যাক্স ছাড় ৷
অনেক সময়ই দেখা গিয়েছে যে সোনা বিক্রির সঙ্গে সঙ্গে সম্পত্তিতে বিনিয়োগ করা সম্ভব হয়নি ৷ সে ক্ষেত্রে যে কোনও সরকারি ব্যাঙ্কে ক্যাপিটল গেইন অ্যাকাউন্ট খুলে তাতে টাকা জমা করতে পারবেন ৷ এরপর একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এই টাকা বাড়ি বানাতে বা কোনও সম্পত্তি কেনার ক্ষেত্রে এই টাকা ব্যবহার করতে পারবেন এবং কোনও ট্যাক্স লাগবে না ৷
আরও পড়ুন: MSME-র জন্য পুনরায় চালু ZED সার্টিফিকেশন স্কিম, উদ্যোক্তারা পাবেন অনেক সুবিধা!
সোনা বিক্রি করলে কীভাবে ট্যাক্স ক্যালকুলেট হয় ?
আপনি আর্থিক বছর ২০১১-১২ সালে ১০ লক্ষ টাকার সোনা কিনে থাকেন এবং সেটা অর্থবর্ষ ২০২১-২২ সালে ১৮ লক্ষ টাকায় বিক্রি করে থাকেন তাহলে আপনার ৮ লক্ষ টাকার লাভ হয়েছে ৷ ক্যাপিটল গেইন ট্যাক্স ক্যালকুলেট করার সময় ইন্ডেকসেশনের সুবিধা দেওয়া হয় ৷ ইন্ডেকসেশনের গণনার জন্য CII বেরোতে হবে ৷